পাতা:কাব্য-সুন্দরী - পূর্ণচন্দ্র বসু.pdf/১১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শৈবলিনী । ১০৯ থানেই ভাবিয়া ছিলেন, এবারে শৈবলিনীর সহিত সাক্ষাৎ হইলে, তাহাকে এরূপ প্ৰতিজ্ঞাবদ্ধ করিয়া লইব, যাহাতে তিনি আমাকে ভ্ৰাতৃরূপে অথবা পুলবৎ ভাবেন। তিনি এই চিন্তায় ব্যাকুল থাকেন এমন্ত সময়ে সহসা একদিন সেই শৈবলিনী তাহাকে ইংরাজী-বন্ধন হইতে মুক্ত করিলেন । প্ৰতাপ সঁা তারিয়া পলাইয়া গেলেন । পশ্চাৎ ফিরিয়া দেখিলেন আর কেহ তাহার অনুসরণ করেন নাই । কিন্তু সম্মুখে দেখিলেন-শৈবলিনী। আমনি সহ সা শিহরিয়া উঠিলেন । তীরে উঠিয়াইট ত আবার এই বিষধরীর হাতে পড়িতে হইবে, তৎক্ষণাৎ এই চিন্তা -عصر তাহার মনে উদিত হইল । পলায়ন-উৎকণ্ঠার কথঞ্চি-২ C) ā তিরোভাব না হইতে হইতে এই ভাবনা তাহার মনে MB BBDB BDSS S SY BDB DBBD YD LDDDD SDBD uOiBDJD সময়েই সুযোগে গঙ্গার উপরে শৈবলিনীকে পুৰ্ব্বকল্পিত প্ৰতিজ্ঞায় অ্যাবদ্ধ করিবার জন্য প্ৰিয় সম্ভাষণ অ্যার স্তম্ভ করিলেন । প্ৰতাপ তাহাকে শৈ বলিয়া সম্বোধন করাতে, শৈবলিনীর হৃদয় গঙ্গার তরঙ্গ অপেক্ষাও ফুলিয়া উঠিল । যে চন্দ্ৰ গঙ্গার বক্ষে ভাসিতেছিল তদপেক্ষা শোভনতার চন্দ্ৰ শৈবলিনীর হৃদয়ে সহসা উদিত হইল । তৎক্ষণাৎ স্মৃতির জ্যোৎস্না তা হার হৃদয়-মন্দির আলোকিত করিল । কিন্তু কে জানে, ইহা শরতের জ্যোৎস্না মাত্ৰ, ইহা নির্বাণোন্মুখ দীপের শেষ শিখা । যে ঘোর নৈরাশু ও বিষাদের অন্ধকার ইহুরি পরেই Э e 动