পাতা:কাব্য-সুন্দরী - পূর্ণচন্দ্র বসু.pdf/১১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শৈবলিনী । Y Gk পরিগণিত হইতেন । কি মহাপাপাই করিয়া তিনি সংসারধৰ্ম্ম ত্যাগ করিয়া গিয়াছিলেন। প্রেমের উন্মত্তত রমণীগণকে আন্ধা করিয়া কোথায় লইয়া যায় তাহার ঠিক নাই। রমণীর হৃদয়ই তাহার প্রধান শত্রু । শৈবলিনী আর সে হৃদয়কে বিশ্বাস করিবেন না । ভাবিলেন, হৃদয় যে দিকে BDuDuBOSS DDDDBDBSBB BDDDDS DBBDBSJS L0LuJKBBBDB DDD করিবেন ; চন্দ্ৰশেখরের মূৰ্ত্তি আস্তরে স্থাপন করিবেন, চন্দ্ৰশেখরকে পূজা করিবেন ; আর প্রতাপকে ভাবিবেন। না । চন্দ্ৰশেখরকে পদে পদে অন্তবেদনা দিয তিনি যে দুদ্ধি য়াতে প্ৰবৃত্ত ত ইয়াছিলেন তজ্জন্য তাহার মনে মহ1 আত্মগ্লানি উপস্থিত হইল। তিনি গঙ্গার উপকূলে বসিয়া সুশীতল সমীরণেও এই রূপ আত্মাগ্লানিতে দগ্ধ হইতে ছিলেন । এক দিকে প্ৰতাপের ব্যবহার দেখিয়া ঘোর মনস্তাপ, অন্য দিকে চন্দ্ৰ শেখরের জন্য বিষম মনস্তাপ । এই দ্বিবিধ তাপে তাপিত হইয়া তিনি যথেচ্ছ চলিয়া গেলেন । “যে ভয়ে দাহ্যমান অরণ্য হইতে অরণ্যচর জীব পলায়ন করে, শৈবলিনী সেই ভয়ে প্ৰতাপের সংসৰ্গ হইতে পলায়ন করিয়াছিল। প্রাণভয়ে শৈবলিনী, সুখ, সৌন্দৰ্য্য, প্রণয়াদি পরিপূর্ণ সংসার হইতে পলাইল । সুখ, সৌন্দৰ্য্য, প্ৰণয়, প্ৰতাপ, এ সকলে শৈবলিনীর আর অধিকার নাই,--আশা নাই,-আকাক্তক্ষী ও পরিহাৰ্য্যনিকটে থাকিলে কে আকাজক্ষা পরিহার করিতে পারে ? শৈবলিনী যুদ্ধে আপনাকে অক্ষম বিবেচনা করিয়া রণে