পাতা:কাব্য-সুন্দরী - পূর্ণচন্দ্র বসু.pdf/১২০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

NSV কাব্য-সুন্দরী । ভঙ্গ দিয়া পলায়ন করিল। মনে তাহার ভয় ছিল, প্ৰতাপ তাহার পলায়ন-বৃত্তান্ত জানিতে পারিলেই নিজ স্বভাব গুণে তাহার সন্ধান করিবে । এজন্য নিকটে কোথা ও অবস্থিতি না কবিয়া যতদূর পারিল ততদুর চলিয়া গেল।” যে আন্তরিক অন্ধকার এখন শৈবলিনীর হৃদয়কে আচ্ছন্ন করিয়াছিল, যে ঘোর আত্মাগ্রানি ও চিন্তা তাহার হৃদয়কে ছিন্ন ভিন্ন করিতেছিল, তাহার গাম্ভীৰ্য্য, প্ৰচণ্ড দ্য , ও ভীষণ তা দেখাইবার জন্য কবি শৈবলিনীকে পৰ্ব্বতোপারি লইয়া গেলেন । তথায় পাকিব তীয় মেঘ, ঝড়, ও অন্ধকারে তা হাকে প্ৰক্ষিপ্ত করিলেন, এবং পরিশেষে শৈবলিনীর অন্তরিক চিত্ৰ প্ৰকাশিত করিয়া দেখাইলেন, যে সেই চিত্ৰ প্ৰকৃতির এই বাহ্য বিভীষণ মূৰ্ত্তি হইতে ও গম্ভীর, প্ৰচণ্ড ও ভীষণ তব । গ্রস্থের এই ভাগটি যেমন গাম্ভীর্যপূর্ণ, মহান, ও ভয়ঙ্কর এম ত আর কোন স্থল নহে । আমরা একদা বাহ্য ও আন্তরিক জগতের ভীষণ মূৰ্ত্তি দেখিয়া স্তম্ভিত হই। সম্মুখে দেখি প্ৰকাণ্ড পৰ্ব্বত ; পাৰ্ব্বতীয় দেশ মেঘ ও অন্ধকারে পরিপূর্ণ, এবং প্রবল ঝটিকায় লণ্ড ভণ্ড হইতেছে ; পৰ্ব্বতের মধ্যে মহান্ধি করাময় গুহা ; এবং গুহার মধ্যে ভীষণতের মহাকায় পুরুষ । এইখানে শৈবলিনী একাকিনী প্ৰস্থিত হইয়াছেন । শৈবলিনী একাকিনী এই পৰ্ব্বতের সানুদেশে বসিয়া কি ख्ादिटङcछन । डाशान्न झनम्र अक्रकाइभन्न, शनgच्च डावनाब्र প্ৰবল বাত্য বহিতেছে। এমত সময় দেখিতে দেখিতে