পাতা:কাব্য-সুন্দরী - পূর্ণচন্দ্র বসু.pdf/১২২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>>* कांव-श्न्ल ली । আত্মমানি, ভীষণ অনুতাপ, হৃদয়-দহন এবং প্ৰায়শ্চিত্তের চিত্র আর কুত্ৰাপি অবলোকন করি নাই । কল্পনা এরূপ হৃদয়যন্ত্রণ ও প্ৰায়শ্চিত্তের ভাব অনুমান করিতেও শঙ্কিত হয়। চন্দ্ৰশেখরের সহিত শৈবলিনীর যদি বিবাহ না হইত, তাহা হইলে আমরা নিশ্চয় এমন জ্বলন্ত অনুতাপের চিত্ৰ কখনই দেখিতে পাইতাম না । কারণ, তাহা হইলে শৈবলিনী আপনাকে ততদূর পাতাকিনী জ্ঞান করিতেন না । এমন জলন্ত হৃদয়-দহনের একখানি পরিস্ফুট চিত্ৰ দিবার জন্যই যেন কবি শৈবলিনীর সহিত চন্দ্ৰশেখরের বিবাহ দিয়া ছিলেন । চন্দ্ৰশেখর দেখিলেন তাহার। ইহলোকেই নরক ভোগ হইতেছে । চন্দ্ৰশেখর তাহাকে গ্ৰহণ করিতে সম্মত হইলেন । বলিতে গেলে, এই খানেই এই উপন্যাস ভাগ পরিসমাপ্ত হইয়াছে । চন্দ্ৰশেখরের কি চমৎকায় প্ৰণয় | শৈবলিনী তাহাকে পরিত্যাগ করিয়া গেলেন, তবু চন্দ্ৰশেখর তাহার প্রণয়ে মগ্ন হইয়া চিরদিন সংসারে বিরাগী হইয়া রহিলেন । বিরাগী হইয়া অনুদিন শৈবলিনীর অনুসরণ করিলেন । এবং যখনি শৈবলিনী তাহার শরণাপন্ন হইল, অমনি তিনি সংসারের নীচনীতি তুচ্ছ করিয়া সেই প্ৰেমে অনুতাপিনী শৈবলিনীকে গ্ৰহণ করিলেন । দেখাইলেন, প্ৰকৃত প্ৰেম কখন নীচতার বশবৰ্ত্তী নহে । তাহার উচ্চতায় ও উদারতায় ধৰ্ম্মনীতি উঠিতে পারে না । এই প্ৰেম দেব g DBDDS BBB DBDB BDDD BDBDD BBBB DB S DDD