পাতা:কাব্য-সুন্দরী - পূর্ণচন্দ্র বসু.pdf/১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कiद-शून्āीं । ܘܬ ও অস্ফুট বাক্স্কৃৰ্ত্তি তাহার নিকট অধিকতর অর্থপূর্ণ বোধ হইত। কমলমণি তাহার নিগুঢ় অর্থ তন্ন তন্ন বুঝিতেন । নগেন্দ্ৰ তাহার কিছুই বুঝিতে পারিতেন না । কুন্দনন্দিনীর অগাধদ্ভাবপূর্ণত কখন নীরবতায়, কখন অশ্রুধারায়, কখন একটি মাত্র ক্ষুদ্র কথায় অর্থপূর্ণ হইয়া প্ৰকাশিত হইত। সে বিকাশ সূৰ্য্যমুখীর বাকপূর্ণতা অপেক্ষাও অধিকতর অর্থপূর্ণ। সুৰ্য্যমুখীর বাকৃপূর্ণতা হৃদয়ের অন্তস্তল পৰ্য্যন্ত সুস্পষ্ট প্ৰকাশিত করিত। কুন্দনন্দিনীর অবাক ভূৰ্ত্তি अशाCश्द्र ठाiउछाम भाद्ध ऊि-6न হৃদয় কত গভীর, কত পূৰ্ণ, সম্যক প্ৰকাশিত করিত না । যাহা প্রকাশিত হইয়া পড়িত তাহা হৃদয়ের অস্ফুটভােবব্যক্তি । সে ক্ষুদ্র আলোকে তাহার হৃদয়ের পূর্ণতা মাত্ৰ দেখাইত, গভীরতার আভাস মাত্র দিত। দেখাইত, কুন্দনন্দিনীর যাহা কিছু সৌন্দৰ্য্য, তাহা তাহার ভাবপূর্ণ সরলতাময় সুন্দর হৃদয় । সেই হািদয়ের গভীরতা কত, সে আলোকে দেখা যাইত না । বোধ হইত। সেই হৃদয়গভীরে অনেক রত্ন নিহিত আছে । এই পূৰ্ণহািদয়ের কি বাহ্যবিকাশ হয় ? হৃদয় ফাটিয়া ইহার কিঞ্চিম্মাত্ৰা সময়ে সময়ে বাহিরে বহিয়া পড়ে । নীরবতা ইহার স্তম্ভিতভাব দেখায়, অশ্রুধারা ইহার কোমলতা দেখায়, এবং দুই একটী মৃদু কথা মাত্র ইহার গাম্ভীৰ্য্য ও সুন্দরত দেখায়। অবাকছুক্ত কুন্দনন্দিনীর প্ৰকৃতি-বিশেষ নহে, কিন্তু ইহা তাহার প্রকৃতি বিশেষের