পাতা:কাব্য-সুন্দরী - পূর্ণচন্দ্র বসু.pdf/২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কুন্দনন্দিনী । ) SA তৃপ্ত করিয়া দেখিত। দেখিত ?—না ভালবাসিত-সেই দৃষ্টিতেই ভালবাসা পরিপূর্ণ ছিল— প্ৰাণের সহিত ভালবাসিত-যৌবনের প্রথম প্ৰবল অনুরাগের সহিত ভালDBDDYYYJBBDB DBDBBDB DDBBDDDB DDBDBD DDDBBD S নিরভিলাষিণী কুন্দের হৃদয় এই প্ৰেমে স্তম্ভিত ছিল । অগাধ সাগরের ন্যায় স্থির ও আচঞ্চল ছিল । সেই স্থির প্ৰেমরাশিতে নগেন্দ্রের মুখশশী ভাসিতেছিল । কমলমণি আসিয়া কুন্দনন্দিনীর প্ৰেমপূরিত পূর্ণ হৃদয়ে একটু বায়ু সঞ্চালন করিলেন । কমল বলিলেন, “তুই দাদাকে বড় ভালবাসিস.-না ?” না ?-এই কথা জিজ্ঞাসা করাতেই কুন্দের ভালবাসার সমুদয় আবেগ হৃদয়ে সঞ্চালিত হইল। অমনি তিনি লজ্জায় জড়সড় হইলেন, উত্তর দিতে পারিলেন না । কমলমণির বক্ষমাঝে মুখ লুকাইয়া কঁাদিতে লাগিলেন। যেন হৃদয়ের চৌৰ্য্যধন লুকাইতে গেলেন, যেন কমলমণির হৃদয় মধ্যে সহানুভূতি খুজিতে গেলেন । ধরা পড়িলেন বলিয়া অপ্ৰতিভ হইলেন—অপ্ৰতিভ হইয়া কঁাদিয়া ফেলিলেন। সেরূপ সুকুমার ও মৃদু হৃদয়ের জড়িত ভাববিকাশই এই। সরলা কুন্দনন্দিনী আত্মগোপন কিরূপ তাহা জানেন না । জানেন না বলিয়া চতুরা কমলমণির নিকট ধরা পড়িলেন। কমল তখনি বলিলেন, “বুঝিয়াছি, --মরিয়াছ।” কিন্তু যে ভাবে কুন্দনন্দিনীর হৃদয়-কাব্য বাহিরে প্রস্ফুটিত হইল, তাহা অতি নিগৃঢ়, তাহা অন্যের নিকট প্ৰহেলিকা । প্ৰেমময়ী কমল নিজ হৃদয় দিয়া সে