পাতা:কাব্য-সুন্দরী - পূর্ণচন্দ্র বসু.pdf/৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

NOS কাব্য-সুন্দরী । ৰাহুলতায় চরণ-যুগল বদ্ধ করিয়া কহিতেছেন ঃ SYBD S DBDD BDDD DBBY DBLBDB BBDBDDDD ত্যাগ করিয়া আসিয়াছি। তুমি আমায় ত্যাগ করিও না ।” BBD D DDDB DBBBDD DBBDBBDBD DDBDBD হয় নাই ? একবার মতিবিবির ত্যাগাস্বীকার ভাবিয়া তাহার উদারতা গুণে কি তিনি মোহিত হন নাই ? আবার যখন নবকুমার বীরের ন্যায় নিজ স্থির সংকল্প রক্ষা করিয়া কহিলেন, “ যবনি ! তুমি আবার আগ্রাতে ফিরিয়া যাও, আমার আশা ত্যাগ কর,” তখন কি পাঠক একবার নবকুমারের মানসিক দৃঢ়তার পরিচয় পাইয়া স্তম্ভিত হয়েন নাই ? এরূপস্থলে নবকুমারের ন্যায় মানসিক শক্তির পরিচয় কি সচরাচর ঘাঁটিয়া থাকে ? গ্ৰন্থকার এই প্ৰকার মানসিক মহত্ত্বের একটি চুড়ান্ত দৃষ্টান্ত দিয়া গ্ৰন্থকে “ মধুরেণ সমাপয়েৎ” করিয়াছেন। যে গ্রন্থের সর্বত্রই উদাত্তভাবে পরিপূর্ণ, তাহা এই প্রকার ধৰ্ম্মনৈতিক মহত্ত্বের একটি চুড়ান্ত দৃষ্টান্তে পরিসমাপ্ত হওয়াতে গ্রন্থের সমধিক গৌরব-বৃদ্ধি श्शेब्रांप्छ । cन ग्रूडांड कश्रांव्गकू७व्गांब्र भश्ख ७ श्ब्रडांब । দেখুন ঃ “লু। আমার প্রাণদান দাও-স্বামী ত্যাগ কর। কপালকুণ্ডলা অনেকক্ষণ কথা কহিলেন না। অনেকক্ষণের পর কহিলেন, “স্বামী ত্যাগ করিয়া কোথায় যাইব ?”