পাতা:কাব্য-সুন্দরী - পূর্ণচন্দ্র বসু.pdf/৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কপালকুণ্ডলা । (...) আর শতবার পশ্চাদ্ভাগে চাহিতেছি পাছে কাপালিক অনুগামী হইয়া থাকে। আশঙ্কায় ও আনন্দে হৃদয় যুগপৎ উদ্বেলিত হইতেছিল। একবার কপালকুণ্ডলাকে নবকুমারের গৃহে আনিতে পারিলে হয়। আনিয়া সুখী হইলাম, কিন্তু তৎক্ষণাৎ সে সুখ তিরোহিত হইল । কপালকুণ্ডলা ত্ৰিয়মাণা, কপালকুণ্ডলা সুখিনী নহেন, কাহার জন্য। তবে সুখী হইব ? ভক্তবৎসলা ভবানী কপালকুণ্ডলার ত্ৰিপত্ৰ ধারণ করেন নাই। অপরিচিত ব্যক্তির সহিত অজ্ঞাত দেশে আসিয়া সেই জন্য কপালকুণ্ডলা নিতান্ত শঙ্কিত থাকেন। আমরাও ভাবি কপালকুণ্ডলার ভাগ্যে কি আছে বলা যায় না। কাপালিক কি কুচক্ৰ করিয়া কখন তঁাহার কি আনিষ্ট সাধন করে এই ভাবনায় অনুদিন চিন্তাকুল থাকি। সেই কাপালিক দেখি সপ্তগ্রামে উপস্থিত । আমরা অমনি ভয়ে অস্থির হইলাম। তাহার কুচক্রে নবকুমার পতিত হইলেন, নবকুমারের প্রতি রাগান্ধ হইলাম। কপালকুণ্ডল প্ৰেতভূমে আনীত হইলেন। আমরা কপালকুণ্ডলার দুঃখে একেবারে বিহবল হইলাম। জলোচ্ছাসে কপালকুণ্ডলা কোথায় আদৃশ্য হইলেন। আমনি ইচ্ছা হইল জলে ঝাম্প দিয়া। পড়ি। কপালকুণ্ডলার উদ্ধার সাধন করিয়া আনন্দে कू८व्या छेठिं । মানবের জন্য মানবের হৃদয় এইরূপ কঁাদিয়া উঠে । DDDD zz DD DBS DBBDDBDBD BDDS S DBBBD DBBD