পাতা:কাব্য-সুন্দরী - পূর্ণচন্দ্র বসু.pdf/৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কপালকুণ্ডলা। ag যেন ভাবনা মূৰ্ত্তিমতী হইয়া আছে। কপালকুণ্ডলার এই শান্ত মূৰ্ত্তি দেখিলে কি মনে গভীর রসের সঞ্চার হয় না ? বঙ্কিম বাবু কপালকুণ্ডলাকে এইরূপ দুঃখ-সমাবৃতা করিয়া তঁহার মূৰ্ত্তিকে আরও বিমোহিনী করিয়াছেন ; কপালকুণ্ডলার ন্যায় গভীর-রস-সঞ্চারিত উপন্যাসক্ষেত্রে উপযোগী চিত্র অঙ্কিত করিয়াছেন। এইরূপ দুঃখসমাবৃত থাকাতেই কপালকুণ্ডলাকে অতি উচ্চ ও উদাত্ত ভাবে পরিপূর্ণ দেখায়। অনেক বয়সে কপালকুণ্ডলা ३नCत ७2igद> করিলেন। অনেক বয়স পৰ্য্যন্ত তাহার প্রকৃতি স্বভাবহন্তে নবীন ও হরিৎ রহিয়াছে। সংসারের সুখদুঃখ ও প্ৰমোদ কিছুই জানেন না । কাহার প্রতি কিরূপ ব্যবহার করিতে হয় তাহা কিছুই জানেন না। পতি, ভাৰ্য্যার কি অমূল্য পদার্থ তাহাও কিছুই জানেন না । কিরূপ ব্যবহারে লোকের সন্তোষ ও অসন্তোষ উৎপাদিত হয় তাহাও কিছুই জানেন না । কোন বিষয়ের জ্ঞান তাহার কিছুই নাই। অরণ্য-কুমারীর এপ্রকার জ্ঞান থাকিবার কথাও নাই। কিন্তু তঁাহার হৃদয় আছে, DBBDDS DBDDDYDD S BDBBJutDS SOgBD DBDDBB S BBD হৃদয় লইয়া তিনি সংসারে প্রবেশ করিলেন । সেই হৃদয় লইয়া তিনি অপরিচিত নবকুমারের সহিত বিদেশে আসিলেন। প্ৰণয় কিরূপ তাহা তিনি জানিতেন না। হৃদয়ে অনুরাগ মাত্রের সঞ্চার হইতেছিল। নবকুমার