পাতা:কাব্য-সুন্দরী - পূর্ণচন্দ্র বসু.pdf/৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কাব্য-সুন্দরী । ما\سb হইবার পূর্বেই প্ৰচণ্ড ঝটিকা বৃষ্টি কপালকুণ্ডলার মস্তকের উপর দিয়া প্ৰধাবিত হইল। ঘন ঘন গম্ভীর মেঘশব্দ, এবং অশনিসম্পাত শব্দ হইতে লাগিল । ঘন ঘন বিদ্যুৎ চমকিতে লাগিল। মূষল ধারে বৃষ্টি পড়িতে লাগিল। কপালকুণ্ডলা কোন ক্ৰমে আত্মরক্ষা করিয়া গৃহে আসিলেন । প্ৰাঙ্গনভূমি পার হইয়া প্ৰকোষ্ঠ মধ্যে DuBBBD SS DDDD S DBDDBBS BDODBDD SLDBD DDD S DDB BDBD করিবার জন্য প্রাঙ্গনের দিকে সম্মুখ করিলেন। বোধ হইল যেন প্রাঙ্গন-ভূমিতে এক দীর্ঘাকার পুরুষ দাড়াইয়া আছে । এই সময়ে একবার বিদ্যুৎ চমকিল । একবার বিদুৰ্য্যতেই তাহাকে চিনিতে পারিলেন । সে সাগরতীরপ্ৰবাসী সেই কাপালিক !” আর আমরা পাঠকের সম্মুখে এই বিভীষণ চিত্ৰ ধরিতে চাহি না । তাহার নাম করিলেই আমাদিগের ত্ৰাস হয় ; আমাদিগের কল্পনা ভয়ে ভীত হইয়া পড়ে । এই কাপালিককে অধিকতর ঘূণাহা করিবার জন্য কবি তাহাকে-নির্দোষিণী, সরলা, দয়াশীলা কপালকুণ্ডলার বধার্থ সপ্তগ্রামে আনিয়াছেন । কাপালিক যখন সেই নির্দোষিণী ললনারিত্বের নিধন-সাধনাৰ্থ ফিরিতে লাগিলেন, তখন কাহার না রক্ত শিরায় শিরায় উষ্ণ হইয়া উঠিয়াছে ? কে না কল্পনায় কাপালিকের উপর খড়গহস্ত হইয়াছেন ? কাপালিক, কপালকুণ্ডলা ও মতিবিবি, বঙ্কিমবাবুর এই তিনটি বৃহৎ চরিত্ৰ কাৰ্য্যশীল। নবকুমার লক্ষ্য। এই