পাতা:কাব্য-সুন্দরী - পূর্ণচন্দ্র বসু.pdf/৯২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

काना-ठून्झद्वीौं । سوسيb ও মতিবিবিই প্ৰধান। বঙ্কিমবাবুর প্রায় সকল উপন্যাসাই স্ত্রী-প্ৰধান । তিনি স্ত্রী-জাতির প্রকৃতি ও চরিত্র, অন্ত ও বাহা সৌন্দৰ্য্য, এবং মাধুর্ঘ্য ও কমনীয় তা যেমন চিত্রিত করিতে পারেন যদি অপর জাতির পৌরুষ ভাব তৎসঙ্গে সঙ্গে তদ্রুপ অঙ্কিত করিয়া স্বদেশীয় গণের সম্মুখে তাহার চিত্ৰ ধরিতে পারিতেন, তাহা হইলে তা হার উপন্যা সাবলি দ্বারা দেশের আর একটা উপকার সাধিত হইত। লোকে পুরুষত্ত্বের গৌরব জানিতে পারিতি। এক একটা উপন্যাসের চিত্ৰ তাহাদিগের হৃদয়ে অঙ্কিত থাকিস্ত। তাহারা সেই উপন্যাসের পাত্ৰগণকে অনেক সময়ে হয়ত অনুকরণ করিতে যাইতে । বাঙ্গালীর জড় জীবনে তা হা হইলে কথঞ্চিৎ ঔপন্যাসিক পুরুষ কার প্রবিষ্ট হইবার সম্ভাবনা ঘটত। বঙ্কিমবাবু তােহা হইলে শুদ্ধ বঙ্গ সাহিত্যের শ্ৰীবৃদ্ধি নয়, দেশীয় লোকের চরিত্রের ও শ্ৰীবৃদ্ধি সাধন করিতে পারিতেন । বঙ্কিমবাবু রমণী-হৃদয়ের সুকুমার ভাব সকল অতি নিপুণতার সাহিত বৰ্ণনা করিতে পারেন । রমণী-হৃদয় সুকুমার ভাবে বিগলিত হইলে সেই ভােব কায্যে কি রূপ ঈষৎ প্রকাশিত, ঈষৎ অন্তনিহিত হইয়া থাকে, তাহা তিনি চিত্রকারের ন্যায় প্রদর্শন করিতে পারেন । তিনি রমণী-হৃদয়কে বিবিধ কাল্পনিক অবস্থায় পরিস্থাপিত করিয়া তাহার সুকুমার তার অতি সূক্ষ্ম সুন্ম ভাব সকল বিকশিত করেন । তাহার ঔপন্যাসিক রমণীগণ এই