পাতা:কাম-সূত্রম্‌ - পঞ্চানন তর্করত্ন.pdf/৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

و L বিপ্লাবকের নানা নামগ্রহণও একান্ত স্বাভাবিক। প্রাচীন হেমচন্দ্ৰ সুরি অভিধানচিন্তামণিতে যে চাণক্যকে বাৎস্যায়ন এবং কোটিলা বলিয়াছেন --তাহা উপেক্ষা করিবার একেবারেই কারণ নাই, গোত্ৰপক্ষপাতিগণ ‘কৌটিল্য’ পদ যেরূপে সিদ্ধ করিবেন, সেইরূপে মৎস্যপুরাণোক্ত “কোটিলি” শব্দ হইতে ও 'কৌটিল্য’ পক্ষ সিদ্ধ হইতে পারে। মৎস্যপুরাণেব পাঠ ও যদি কৌটলি করা হয়, তাহা হইলে কৌটল্য গোত্ৰ হইলেও তাহার বাৎস্যায়ন হইবার পক্ষে বাধা থাকে না, পূর্বেই হেতু প্ৰদৰ্শন করিয়াছি। অতএব কৌটিল্যের অভিধান-প্ৰসিদ্ধ বাৎস্যায়ন নাম মিথ্যা নহে ; তিনি বাৎসল্যান হইলেও যে কারণে এই সুত্ৰকার বাৎস্যায়ন মুনি হইতে বিভিন্ন ব্যক্তি, তাহ? পুবেই বলিয়াছি । ন্যায়ক্ষত্রের ভাষ্যকৰ্ত্তা এক বাৎস্যায়ন আছেন, তিনি চাণক্য কিনা সে বিচার এখানে অপ্রাসঙ্গিক, কিন্তু তিনিও যে এই সুত্ৰকার বাৎস্যাষনা সুনি হইতে পৃথক এমন কি পুৰ্ববত্তী-তাহাও নিশ্চয় করা যায । আমদিগের আলোচ্য বাৎস্যায়ন মুনির বিদ্যাসমুদেশ প্রকরণ আছে, -বৃন্তায় टांगकांद्र दक्लिभigछa,- “প্ৰদীপ: সৰ্ব্ববিদ্যানামুপায়ঃ সর্ববকৰ্ম্মণাম । আশ্ৰয়ঃ সর্বধৰ্ম্মাপাং বিদ্যোদেশে প্ৰকীৰ্ত্তিতা ।” BL DDS DTT gBDBOSY TDD DYS DYYYS SEEkDBD KLY BBBBEYS SDDBYYT S SYzuDJS BDDBDSDD S DBDDLYL SCgS সমুদেশে আৰীক্ষিকীর কথা নাই । এই সূত্রের বিদ্যাসমুদেশ তখন উদ্ভূত হইলে, বিদ্যাসমুদেশের পার্থক্য বুঝাইবার জন্য ‘অর্থনীতো” অথবা ঐকপ একটা কিছু, স্থায়ভাষ্যকার বলিতে বাধ্য হইতেন। কৌটিলোরও পূর্ব সময় হইতে অদ্য পৰ্য্যন্ত প্ৰত্যক্ষোৎপত্তি বিষয়ে যে নৈয়ায়িক প্ৰক্ৰিয প্ৰচলিত অাছে, তাহা এই বাৎস্যায়ন মুনিরাও সন্মত,-ইহা নিশ্চয় হয়। ( ১ম অধিকবাণে ২য় আঃ ১১ সূত্রের ৩১ পূঃ ) অনুবাদে তাহা প্ৰদৰ্শিত হইয়াছে। এই সূত্ৰকৰ্ত্তা বাৎস্যায়নকে দক্ষিণাত্য বলিয়া অনুমান হয়, কারণ ইতিহাস ও দেশাচার-বিষয়ে ইহঁর যে যে নিদর্শন গ্ৰন্থ মধ্যে প্রদত্ত, ভাইশ a