পাতা:কায়স্থ-তর্ক সমাধান.pdf/২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(St ) চন্ত্রিকার ৪৩ পৃষ্ঠার লিখিত হইয়াছে— ‘ক্ষত্র ধৰ্ম্ম ত্যাগাং পরশুরাম ভীতানাং ক্ষত্রিয়ানাং শূদ্ৰস্তু মেক জাতমিতি।” অর্থাং পরশুরাম ভয়ে ভীত ক্ষয়িদিগেব শুদ্রত্বই জন্মিয়াছিল। এই বলিয়া উহার প্রমাণ জন্ত মহাভাবত হইতে এই বচনটী উদ্ধাৰ করিয়াছেন,-- “তেষাং স্ববিহিতং কৰ্ম্ম তদ্ভয়ান্নকুতিষ্ঠতাং ! প্রজাবৃষলতাং প্রাপ্ত ব্রাহ্মণানামদর্শনাৎ ॥’ ১৫ অশ্বমেধপর্ব ২৯ অধ্যায় ইহার ভাবার্থ এই পবশুরাম ভয়ে সেই ক্ষত্রিয়গণ ব্রাহ্মণাভাবে ক্ষত্রোচিত কৰ্ম্মাগ্লুণ্ঠান কবিতে না পারায় বেদ হীন হইরা পডিয়াছিল। সিদ্ধান্ত ভূষণেব যদি চক্ষু থাকিত অথবা তিনি যদি বহু শাস্ত্র পডিয়াছি? এরূপ গৰ্ব্ব না করিয়া সত্য সত্যই শাস্ত্র পড়িতেন তাহা হইলে দেখিতে পাইতেন পরশুবাম ভয়ে কাহার শূদ্রত্ব পাইয়াছিল এবং কাহার বিশুদ্ধ ক্ষত্রিয় ছিল। পরেব উদ্ধত বাক্যে এইরূপই হয়। যাহা হউক ভুল সংশোধন কবিয়া লউন । “এবং তে দ্রবিভাভীরা পুস্থাশ্চ শবরৈঃসহ। বৃষলত্বং পবিগত বুখানাৎ ক্ষত্ৰ ধৰ্ম্মিণ: ॥ ১৬ ” অশ্বমেধপর্ব ২৯ অধ্যায় । অর্থাৎ এইভাবে তাহারা অস্থ্যখান কবিতে না পারায়-ক্ষত্র ধৰ্ম্ম হইতে দ্রাবিড়, আভীব, পুং, এবং শবব জাতির সহিত বুধলত্ব প্রাপ্ত হইয়াছে । মহাভাবতেব অদ্যত্র আছে পরগুবাম যখন ক্ষত্রিরদিগের সহিত সংগ্রাম করিয়া পরাস্ত হইয়া মহেন্দ্ৰ পৰ্ব্বতে গিয়া আশ্ৰয লইয়াছিলেন তৎকালে বিশ্বামিত্রেব পুত্র রৈrভার আয়জ পরাবস্থ শ্লেষ করিয়া বলিয়াছিলেন-হে রাম । তুমি প্রতদন প্রভৃতি তেজস্বান ক্ষত্রিন্থের উরে