পাতা:কায়স্থ-তর্ক সমাধান.pdf/৪৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(89) করেন। এখন সুবিজ্ঞ পাঠকগণ দেখুন সিদ্ধান্তভূষণ শাস্ত্র লইয়া কত রকম চতুরতা খেলিয়াছেন । ইহার থর সিদ্ধান্তভূষণ বলিয়াছেন "বহুপুরুষের ব্রাত্যতায় তাহাদেব সঙ্কর জত্বের দৃঢ়ীকৃত হইয়া প্রায়শ্চিন্তু অধিকার আপনাপনিই নিবৃত হইয়া যায়। যে হেতু ইহা মনুই ১০২৪৷ বলিয়াছেন।” বাস্তবিক মনু ਬਿਜ যে একবর্ণ অদ্য বর্ণকে না জানিয়া যদি ব্যভিচারবশে বিবাহাদি করে তবে বলিস্করত্ব জন্মে, কিন্তু ক্ষাত্রকায়স্থগণ, যে ক্ষণত্রকায়স্থ তাহাঁদের সহিতই ক্রিয়া করিতেছেন, ইহাতে র্তহোঁদের বর্ণসঙ্কবত্ব জন্মে নাই । চন্দ্ৰিকাৰ ২২ গৃষ্ঠায় বলিয়াছেন—“য়ে, যেবর্ণ সে যদি বর্ণ অনুমোদিত কার্য্য না করে তৰে যাজ্ঞবল্ক্য শাসনে তাহার পঞ্চম অথবা সপ্তম পুরুষ সেই কৰ্ম্মানু্যায়ী বর্ণও প্রাপ্তহয়।” তখন তাহার সেই সাঙ্কর্যোব আর শত শত প্রায়শ্চিত্তেও উদ্ধার নাই।” কায়স্থগণ আবহমান কালযাবৎ স্বীয় ক্ষত্রোবণোচিত বৃত্তিই রক্ষাকরিয়া আইসায় ঐ সঙ্কর্যোর কোন আশঙ্কা উপস্থিত হয় নাই । বহুবিধ শাস্ত্র ও যুক্তির সাহায্যে ব্রাত্য কায়স্থ চঞ্জিকাৰ সমুদায় বিরূদ্ধ মত খণ্ডন করিলাম। কিন্তু উহাতে যে পঞ্চম বর্ণবাদীর মত খণ্ডন করিয়াছেন, তং সৰ্ম্মন্ধে আমাদের কোন বক্তব্য লাই , মেহেতু আমরা কখন পঞ্চম বর্ণ স্বীকাব করি না। উপসংহাবে আরও এক কথPএই যে যাহাবা পরশুবাম দ্বাবা ক্ষত্রিয় বংশ নিঃশেষ করিতে ন পারিয়া মহাপদ্মননের কথা পাডেন তাহাদেব কোন রূপ কণ গুজ্ঞান না থাকায় তাহার প্রতিবাদে বিবত রহিলাম । * αμα-ΕΕ wμα ==

  • পণ্ডিত লালমে ফন বিদ্যানিধি র্তাহার “সম্বন্ধ নির্ণয়” গ্রন্থে লিখিযাচ্চৈন "মগধের শুদ্র বাজা মহাপদ্ম, পাগুরাণ হস্ত মুক্ত ক্ষয়িয়দিগের যৰদীয় স্থশধর