পাতা:কালিদাস - রাজেন্দ্রনাথ বিদ্যাভূষণ.pdf/২০৫

ইন্দুমতীর স্বয়ংবর। প্ৰতিমার ন্যায় নিশ্চল-নিস্পন্দ-ভাবে দাড়াইয়া রহিলেন । সে অতি সুন্দর দৃশ্য ! বুঝি কল্পনা-কাননের সমস্ত-সম্পদ,- সমস্ত কুসুম-রাশি সংগ্ৰহ করিয়া, তদ্বারা, ‘বাণীর বরপুত্ৰ কালিদাস, অজ-ইন্দুমতীর এই প্রথম-সন্দৰ্শন-চিত্র অঙ্কিত করিয়াছেন । “প্ৰফুল্ল-সহকার” পরিত্যাগ করিয়া, ভ্ৰমর-পঙক্তি যেমন অন্য বৃক্ষের দিকে যাইতে চাহে না, তদ্রুপ, ভ্ৰমর-নীল-নয়না ইন্দুমতী কন্দৰ্প সুন্দর অজকে পরিত্যাগ করিয়া আর অন্যত্ৰ যাইতে বাসনাই করিলেন না। স্থির হইয়া দাড়াইয়া রহিলেন। (১) প্রতিভাশালিনী সুনন্দার কিছুই বুঝিতে বাকী রহিল না। তবুও কৰ্ত্তব্যবােধে, তিনি, সূৰ্য্যবংশের সবিস্তর পরিচয়-প্রদান পূর্বক, যুবরাজ অজের গুণাবলীর কীৰ্ত্তন করিতে করিতে বলিলেন—“ইন্দুমতি! আর কেন ? কুলেন, কান্ত্যা, বয়সী নবেন, গুণৈশ্চ তৈ স্তৈবিনয়-প্ৰধানৈঃ, ত্বমাত্মনস্তুল্যমমুং বৃণীষ, রত্নং সমাগচ্ছতু কাঞ্চনেন। (২) সমুন্নত কুল, অনবদ্য কান্তি, নবীন বয়ঃক্রম, এবং ‘বিনয়প্রধান অনন্ত গুণাবলী—সর্বাংশেই, এ রাজকুমার তােমার ༠ཡ─- -bh も一"、"ー"・!