পাতা:কালিদাস - রাজেন্দ্রনাথ বিদ্যাভূষণ.pdf/৪০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Oу О दादिलान । সঙ্গিনী পরিব্রাজিকাও আসিয়া মালবিকাকে “রাণী বলিয়া অভিবাদন করিল, মালবিকার মুখাপেক্ষিণী হইয়া, যখন সকলে মালবিকাকে ঘিরিয়া দাড়াইল, আর পাটরাণী ধারিণী একাকিনী সভার এক কোণে, প্ৰড়িয়া রহিলেন, তখন তাঁহার অন্তঃকরণে, ক্ষণকালের জন্য একটা ভাবান্তর ঘটিয়াছিল। তিনি শূন্য-নয়নে পরিজনের মুখাবলোকন করিতে লাগিলেন ; এতদিনে তিনি বুঝিলেন যে, কি একটা যেন গুরুতর ব্যাপার ঘটিল। যে ব্যাপারের ফলে, কাল যাহারা তাহার “আপনার জন” ছিল, আজ তাহারাও তাঁহার ‘পর’ হইয়া গেল। অগ্নিমিত্রের সহিত মালবিকার পরিণয়ের পর, অগ্নিমিত্ৰগত-হৃদয়া ধারিণীর মনের যদি এই ভাবান্তর না ঘটিত, তাহা হইলে, স্ত্রী-চরিত্রের ব্যাহানি হইত, রমণী-সৃষ্টি অস্বাভাবিক श्ड। उांश् कविकूलांखभ नकल निक् द्रय कब्रिएलन ! ধারিণীর “পরিজনমবেক্ষতে’-এইটুকু পরিচয় দিয়া, সমগ্ৰ ধারিণী-চরিত্রটি উজ্জ্বলতর করিয়া দিলেন। চত্বরিৎশ অধ্যায়। रेनॉवडी । এই নাটকের মধ্যে, একদিকে মালবিকা-চরিত্র। যেমন সর্বাঙ্গ সুন্দর, সম্পূর্ণ, অন্যদিকে ইরাবতী চরিত্রও তদ্রুপ সর্বাঙ্গ-সুন্দর, সম্পূর্ণ। অথবা পূর্বাপর।। পৰ্যালোচনা করিলে, মনে হয়, এই