পাতা:কালিদাস - রাজেন্দ্রনাথ বিদ্যাভূষণ.pdf/৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

叶膏守1 8) পাৰ্বতী চরিত্রে আবার, বিরূপক্ষের প্ৰতি পার্বতীর অনুরাগই প্ৰধান ব্যাপার। সে অনুরাগ এত অদ্ভুত, অসাধারণ, গম্ভীর ও অপরিমিত যে, দেবী ব্যতীত মানবীতে তাহার স্ফুরণ হইতেই পারে না । মানুষের সকলই স-সীম। মানুষের অনুরাগ যত গভীর, যত অসাধারণই হউক না কেন, কিন্তু তত্বাহ পরিমেয় । অথবা কেবল মানুষ কেন, যক্ষাদি দেব-যোনিদিগের অনুরাগেরও একটা ইয়ত্তা আছে ; কিন্তু শ্মশান-চারী, ভূতনাথ, বিরূপক্ষের প্রতি পৰ্বত-রাজ-পুত্ৰী” উমার যে অনুরাগ, তাহার ইয়াত্তা নাই, তাহ অনন্ত, অপরিমিত। মানবে আত অনুরাগ সম্ভাবিত নহে, তাই বুঝি কালিদাস, ঐ অনুরাগ-প্রবাহের যিনি প্ৰস্ৰাবিণী, তাহাকে দেবীর দেবী আদ্যা শক্তি করিয়াছেন। যে সে দেবীতে হইবে না, ইন্দ্ৰাণী বা বরুণানীতে অত অনুরাগ, অমন প্ৰণয় দেখান যায় না, তাই মহাকবি মহামায়ার শরণ লিইয়াছেন,ণ নিজের কল্পনার উপর তাহার এত অধিক বিশ্বাস ছিল যে, তিনি, তদীয় সর্বপ্রথম কাব্যেই সর্বশ্রেষ্ঠ দেবদেবীর চরিত্র অঙ্কন • করিয়াছেন। র্তাহার অপরাপর কাবো, প্রণয়চিত্র যে ভাবে অঙ্কিত, কুমার-সন্তবে তাহার সম্পূর্ণ বিপরীত । , তাহার মেঘদূতে, বিলাসী যক্ষ, তাহার বিরহিণী বিলাসিনীর জন্য একেবারে উন্মত্ত। যক্ষের যত কিছু ব্যাপার, সব যেন ইন্দ্ৰিয়-বিকারেরই ফল। তাহার প্রতিকথায় বলবতী ভোগव्लजांझ *फ़िश *७ यांश |