বনপৰ্ব্ব । ] বগলার ধ্যান—মধ্যেস্বধাব্ধি মণ্ডিমণ্ডপ-রত্নবুেঢ়ী- ❖öፃ -صاحب سے لیے
- ন বলে মহারাজ কর অবধান । স্থানের চরিত্র শুনিল বহুস্থান ॥ চা-চৰ্য্য শুনিয়া রাজা সঞ্জয়ে ডাকিল । হ্যাসের কথানুসারে জিজ্ঞাসা করিল ॥ শুনিলাম আশ্চৰ্য্য যে অর্জন কথন । দি কি সঞ্জয় জান কহ বিবরণ ॥ সঞ্চয় বলিল রাজা আমি সব জানি । স্থাৎছুনের কথা রাজা অদ্ভুত কাহিনী ॥
落 ছমন্তে পৰ্ব্বতে শিব সহ যুদ্ধ কৈল । * শুপত অস্ত্র শিবে তুষ্ট করি নিল ॥ 4বের বরুণ যম যাচি দিল বর । নিজ রথ দিয়া স্বর্গে নিল পুরন্দর ॥ = অদ্বাসনেতে বসিল সুরমাঝে । }ত পর করিয়া ইন্দ্র বসাইল কাছে ॥ iমন্ত্রণ কি ছার ঘারে দেবগণ পূজে | iমানগণ তাপত যাহার তপ তেজে ৷ fr : আত্ন মন্ত্র যত মঘবা শিখায় । প: ৩ ননে দৈত্য মারি আসিবে হেথায় ॥
ইস্ট ভূর্য্যোধন কাল হইল আমার । পপিসিন্ধু মাঝেতে পড়িলু পাকে তার ॥ ইউছনের অগ্রে জয়া হবে কোন জন । -প্রণি কণ কৃপাচাৰ্য্য বৃদ্ধ গুরু দ্ৰোণ । ধষ্টি দিব্যমন্ত্ৰে নিৰ্দ্দয় অর্জুন । শেন দেবের বর পূর্ণ শতগুণ ॥ প্রাপদর কষ্টানলে অনুক্ষণ দহে । **ষ্ঠ হইবে দগ্ধ নিবারণ নহে ॥ পঞ্জয় বলিল রাজ। কি বলিলে তুমি । কহি যেই বার্তা পাইলাম আদি ৷ পঠর বনে গেল শুনি নারায়ণ । পক্ষণে যদুবলে করিল গমন ॥ প্রস্টীম ধন্টকেতু কেকয় নৃপতি । ধ্ৰুতমাত্রে অরণ্যে গেল শীঘ্ৰগতি ॥ স্থপষ্টির বিভূষণ দেখি জটাচার । = ফিঞ্চ বলেন ক্রোধে কম্পিত শরীর । –&so=st R– - যেইজন হেন গতি করিল তোমার। রাজ্য ধন লইল অঙ্গের অলঙ্কার ॥ সেই সব দ্রব্য তার সহিত জীবন । আনি দিব যবে আজ্ঞা করই রাজন ॥ দ্রৌপদীর কেশে ধরে শুনি শ্রবণে । সভামধ্যে উপহাস কৈল দুষ্টগণে ॥ শৃগাল কুকুর মাংস আহারা সকল । কুরুকুল মাংস ভক্ষে হবে কুতূহল ॥ যে যে উপহাস কৈল কৃষ্ণ-কন্ট দেখি । তীক্ষ্ণ তাস্ত্রে তাহার খুলিব দুই আখি ॥ কৃষ্ণ ভামাণ্ডদুন ধৃষ্টছ্যক্ষ আদি যত । একে একে সবাই কাহল এইমত ॥ যুধিষ্ঠির ধৰ্ম্মরাজা কহনে না যায় । কতদিন রক্ষা পায় তাহার কুপায় । যুধিষ্ঠির কহিলেন সকলি প্রমাণ । ত্রয়োদশ বৎসর হইলে সমাধান ॥ কুরু সভামধ্যে আমি করিনু নির্ণয় । আমার কি শক্তি তাহ খণ্ডন না যায় ॥ এত শুনি নির্ণয় করিয়া সৰ্ব্বজন । প্রতিজ্ঞ করিল কুরু করিতে নিধন ॥ নিয়ম করিয়া পূর্ণ রাজ্যে গেলে সবে । কেমনে নৃপতি শান্ত করিবে পাণ্ডবে ॥ ধৃতরাষ্ট্র বলে সত্য কহিলা সঞ্জয় । কদাচিত পাণ্ডুপুত্র শান্ত আর নয় ॥ যখন ধরিল দুষ্ট দ্রৌপদীর কেশ । তপন জানিলু বংশ হঈল বিনাশ ॥ বিধি মম কৈল অন্ধ যুগল নয়ন । সে কারণে আমারে না মানে দুর্য্যোধন ॥ দুৰ্যোধন দুঃশাসন দোহে দুরাচার । আর দুই দুষ্ট দেয় স্বাস্থ অবিচার ॥ তমর আমি দৈবগতি পুত্ৰবশ হৈনু । সাধুজন বচন শুনিয়া না শুনিতু ॥ পশ্চাতে এ সব কথা করিব মরণ । এইরূপে ভালুশোচে অম্বিকানন্দন ॥ মহাভারতের কথ। হুইল প্রকাশ । পাঁচালী প্রবন্ধে গায় কাশীরাম দাস ৷