নাভারতের কথু অম্বত সমান। কালরাম দাস কহে শুনে পুণ্যবান ॥ বাহ্মণ-মহিtষ্ম্য ৷ প্রগমহ দ্বিজ, পদ-সরসিজ, সৃজন পালন নাশা ৷ সৰ্ববস্ত্ৰ সুখদ, মহিম। যে পদ, বক্ষে অধোক্ষজ ভুষ ॥ (ৰু পদ সলিল, সেই সাধু পিল, তরিল দুঃখ পিপাসা । অবনী অবধি, যতেক তীর্থাদি, যে পদে সবার বাসা ॥ দ্রুবর্ণব প্লব, যে পদ পল্লব, লক্ষাবশকারী ধূলি । আয়ুৰ্যশপ্রদ, অজয় সম্পদ, পাইতে বাহারে বলি ॥ বণিতে কি শক্য, দুনিবার বাক্য, পৃগুরীকাক্ষাদি জনে । বঙ্গে করে চুর, ভীমের অঙ্কুর, তিনপুর ভয় মানে ॥ *গঙ্গ যে বাক্যে, হৈল সহস্রাক্ষে, সকল ভক্ষ্য হুতাশ । - বাক্যে ভাগবী, ত্যজি স্বৰ্গদেবী, সিন্ধুজলে কৈল বাস ॥ স্বপ্রমিত তেজঃ, অজিতবংশজ, ঈসিতে করিল ধ্বংস । বিষ্ঠ হৈল ক্ষুদ্র, শুষিল সমুদ্র, দহিল সগরবংশ ॥ ভগীরথ ভগে, ঋষ্যশৃঙ্গ মৃগে, দ্রেীণীতে হইল দোণ । খঙ্গ কলানিধি, যে বাক্যে জলধি, পাইল কুটুম্ব লোণ ॥ অৰ্জ্জুনের ক্লীবত্বের বিবরণ । ” বুলিলেন শুন বিরাট-কুমার । মই হেতু যেই নাম শুনহ আমার ॥ বিরাটপৰ্ব্ব । ] রক্তাঙ্গরাগভ্ৰজং । 8ፃ> দুই হাতে ধনু আমি ধরি যে সমান । সমান প্রয়োগ অস্ত্র সমান সন্ধান ॥ র্তেই সব্যসাচী নাম লোকে হৈল খ্যাত । ধনুগুণ ঘর্ষণে কঠিন দুই হাত ॥ সসাগর ক্ষিতিতে নিবসে যত জন । রূপেতে আমার সম না হয় তুলন ॥ সমান দেখিয়া সবে মম রূপ গুণ । এ কারণে মম নাম থুইল অর্জন ॥
- ফাল্গুনী বলিয়া তেই ঘোষয়ে সংসার ।
ফাল্গুনী নক্ষত্র মধ্যে উৎপত্তি আমার ॥ ! চতুর্দশ ভুবনেতে ইন্দ্র অধিপতি । ইন্দ্র-ভুজাশিত যত ইতিমধ্যে স্থিতি ॥ সবারে জিনিয়া ইন্দ্র বিষ্ণু নাম পরে । এবে ইন্দ্র সবে জয় করিনু সবারে ॥ সে কারণে মিলিয়া যতেক দেবগণ । জিষ্ণু নাম আমার করিল নিরূপণ ॥ নীলোৎপল কৃষ্ণবর্ণ দেখি মম কায় । কৃষ্ণ নাম বলি তাত রাখিল আমায়ু ॥ প্রক্রিমে আমার গুন বিরাট-নন্দন । যুধিষ্ঠির রক্তপাত করে যেই জন ॥ সবংশে মারিয়৷ তারে করিব নিপাত । পূৰ্ব্বাপর সত্য মম সৰ্ব্বলোকে জ্ঞাত । উত্তর বলিল মম মনে নাহি লয় । তুমি যদি সত্য হও বীর পনঞ্জয় ॥ কোথা যুধিষ্ঠির রাজা ধৰ্ম্ম অধিষ্ঠান । কোথা বৃকোদর বীর মহা বলবান ॥ সহদেব নকুল দ্রুপদ রাজস্থত । সত্য কহ অর্জন কহিবে তার কথা ॥ হাসিয়া বলেন পার্থ শুনহ উত্তর । কঙ্ক নামে সভাসদ পৰ্ম্ম নরবর ॥ বল্লভ নামেতে যেই তত্ব রূপকার । সেই বৃকোদর বীর অগ্রজ তাiন;র i; সৈরিন্ধ্রী রূপসী কৃষ্ণ শুন নৃপবল । গ্রস্থিক নকুল সহদেব শুন্ত্রিপাল ॥ এত শুনি উত্তর ক্ষণেক স্তব্ধ হৈয়া । কহিতে লাগিল পুনঃ প্রমাণ করিয়া ।