পাতা:কাশীদাসী মহাভারত.djvu/৭৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শান্ধুিপৰ্ব্ব অক্ষত্রগরিকুণ্ডিকাভাধর চাঙ্গলে বিক্রতম্ ॥ 哈8@ এত শুনি হাসি প্রভু করেন উত্তর। छाङब्र अशैन बिस्न बम काब्लबन्न । ভক্তে যাহা মাগে নারি অস্থা করিবারে । আপনার অঙ্গ কাটি দিবত তাহারে ॥ তবে রক্ষা পাবে দ্বিজ তোমার পরাণী । এত বলি দ্বিজরুপ ধরে চক্রপাণি ॥ " ভদ্রশীল যেইরূপ সে রূপ ধরেন । । ধনুধ্বজ দুতে চাহি তবে কহিলেন ॥ যা ও শীঘ্ৰ ল’য়ে দ্বিজে রাখ নিজ স্থানে । ডোমনীর বোধ আমি করিব এক্ষণে ॥ এত শুনি ধনুধ্বজ চলিল সত্বরে । শীঘ্ৰগতি লইয়া আইল"দ্বজবরে ॥ ধনুধ্বজ সহ তবে দেব নারায়ণ । ডোমনীর স্থানেতে করিলেন গমন ॥ দৈবের নির্ববন্ধ কেবা খণ্ডাইতে পারে। আপনার অঙ্গ কাটি দিব ত তোমারে ॥ এত বলি বক্ষচৰ্ম্ম কাটিয়া সত্বরে । কুলার প্রমাণ প্রভু দিলেন তাহারে ॥ নিজ মূৰ্ত্তি ধরি প্রভু চলেন সত্বর। দেখিয়া কেশিনী হৈল বিস্ময় অন্তর ॥ " স্তুতি করে ডোমনী করিয়া যোড়কর । কি হেতু করিলে হেন কৰ্ম্ম গদাধর ॥ ব্রাহ্মণ কারণ প্রভু নিজ চৰ্ম্ম দিলে । ইহার বৃত্তান্ত মোরে কিছু না কহিলে ॥ কেশিনীর প্রতি প্রভু বলেন বচন । ইহার বৃত্তান্ত কহি শুন দিয়া মন ॥ ব্রাহ্মণ অশ্বথবৃক্ষ করিয়া রোপণ । বিধিমতে প্রতিষ্ঠা করিল সেইক্ষণ ॥ বৃক্ষেতে অশ্বথ আমি জান সারোদ্ধার । সে কারণে আপদে করিলাম উদ্ধার ॥ ইহা শুনি বহু স্তুতি ডোমিনী করিল। . হেনকালে শূন্ত হৈতে বিমান আইল ॥ দোহাকারে রথে তুলি নিল সেইক্ষণ । ব্রাহ্মণ প্রসাদে হৈল বৈকুণ্ঠে গমন ॥ তিন দিন বাদে তথা দ্বিজ ভদ্রশীল । নিদ্রাভঙ্গ হয়ে দ্বারে ঘুচাইল খিল । ভূঙ্গার হাতেতে করি বহির্দেশে যায় । হেনকালে অশ্বথ বৃক্ষেতে দৃষ্টি হয়। কুলার প্রমাণ ছাল ছেদিত দেখিয়া । নাকে হাত দিয়া রহে নিঃশব্দ হুইয়া ॥ জানিল অশ্বখবৃক্ষ দেব নারায়ণ । শীঘ্ৰগতি পঙ্কে তাহা করিল পূরণ ॥ মহাভারতের কথা অমৃত লহরী। শুনিলে অধৰ্ম্ম খণ্ডে পরলোকে তরি ॥ শান্তিপৰ্ব্ব ভারতের অপূৰ্ব্ব কথন । একচিত্তে একমনে শুনে যেই জন ॥ তাহারে পাপের বাধা নাছি কোনকালে । যতেক সৌভাগ্য তার হয় কৰ্ম্মফলে ॥ পুত্রার্থী লভয়ে পুত্র ধনার্থীকে ধন । নাহিক সংশয় ইথে ব্যাসের বচন ॥ মস্তকে করিয়া চন্দ্রচুড়-পদধূলি । কাশীরাম দাস কহে রচিয়া পাচালী ॥ পাপ বিশেষে নরক বিশেষ । যুধিষ্ঠির বলিলেন কর অবধান । ংক্ষেপে যমের পুর করিলা বাখান ॥ কি পাপ করিলে জীব পায় কিবা ফল । বিস্তার করিয়া কহ শুনি সে সকল ॥ ভীষ্ম বলিলেন তাহ শুনহ রাজন । ব্রাহ্মণেরে বৃত্তি দিয়া হরে যেই জন ॥ অন্তে তারে ল’য়ে যায় যমের কিঙ্কর। উৰ্দ্ধবাহু করি বান্ধে স্তম্ভের উপর ॥ তলেতে তুষের ধূম দেয় ভয়ঙ্কর । ধূমপান করে এক শতেক বৎসর ॥ তারপর জন্মে পুনঃ সেই নরাধম। কীট পতঙ্গাদি হয় চৌরাণী জনম । অনন্তরে নূরজন্ম পায় ছুরাচার । পুনঃ পুনঃ তাহ ভোগ করয়ে অপার ॥ কোপদৃষ্টে ব্রাহ্মণেরে চাহে যেই জন । তাহার পাপের কখা শুন দিয়া মন । সহস্ৰ সহস্ৰ সূচি করিয়া দাহন। দুই চক্ষু তারায় বিন্ধয়ে দূতগণ ॥