পাতা:কাশীদাসী মহাভারত.djvu/৮৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

స్రీ-ఫ్రే জাপনি সাজিয়া চলে জর্জনের স্থানে ॥ - স্বর্ণখালে পাদ্য অর্থ্য লইয়া স্বন্দরী । । অর্জন সম্মুখে আসে নানা বেশ করি । প্রমীলা প্রণাম করে অর্জন চরণে। প্লাষ্ট অর্থ্য লইয়া দাণ্ডায় বিদ্যমানে ॥ পদ্মিনী সমান রূপ দেখি ধনঞ্জয় । । বলিতে বলেন তারে পেয়ে মনে ভয় ॥ প্রমীলা বসিল সঙ্গে লইয়। পদ্মিনী। জিজ্ঞাসেন ধনঞ্জয় অভিপ্রায় বাণী ॥ । পুরুষ না দেখি কেন তোমার নগরে। সকল স্বন্দরী দেখি ভয় পাই মনে । , তোমারে জিজ্ঞাসি আমি এই সে কারণে ॥ প্রমীলা বলিল,শুন পাণ্ডুর নন্দন । । ভূগ্যে আমি পাইলাম তব দরশন ॥ । äनत्र यांभांब्र চিত্ত তব দরশনে । দূর হবে মনস্তাপ তোমার মিলনে ॥ পূৰ্ব্বকথা কছি আমি তোমার গোচরে। রমণী হইনু মোরা যেমন প্রকারে । দিলীপ নামেতে রাজা সৰ্ব্ব ভূমিপতি | শুন হে কিরীটি আমি তাহার সন্ততি প্লই বনে উপস্থিত জনকের সাথে । গুঞ্জৰতী সহিত শিব ছিলেন এ বনে। নিৰ্ণয় করেন দোহে আনন্দিত মনে ॥ &জনকালে জমকেরে দেখিলেন গৌরী। পেন্থে দিলেন শাপ লজ্জ মনে করি । ప్రాప్తి না থাক এদেশে আর পাণ্ডুর নন্দন ॥ পদ্মিনী সহিত আমি ভজিব তোমারে। সংহতি করিয়া পার্থ ল’য়ে চল মোরে ॥ কৃষ্ণসখী হেতু সে সবার প্রিয় ভূমি। বিবাহ করছ,আম বলিলাম আমি ॥ কিরীটি বলেন শুন প্রমীলা স্বন্দরী। এখন বিবাহ তোমা করিতে না পারি। যজ্ঞ হেতু যুধিষ্ঠির হইয়াছে ব্ৰতী । অশ্ব সঙ্গে আমি বেড়াইব বহমতী । হস্তিনানগরে যাহ সকল স্বন্দরী। পুরাব তোমার আশা যজ্ঞ সাঙ্গ করি ॥ কিরীটির বচনে প্রমীলা প্রীতি পায় । সকল মৃন্দরী মিলি গেল হস্তিনায় ॥ মুক্ত হয়ে যজ্ঞ ঘোড়া যায় বনে বনে । সৈন্য সহ কিরীটি চলেন অশ্ব সনে ॥ জন্মেজয় বলিলেন শুন তপোধন । অমৃত সমান এই ভারত কথন ॥ তোমার স্বন্দর মুখ পদ্মের সমান । তাহে কত মধু ঝরে নাছি পরিমাণ ॥ পান করি তৃষ্ণ দূর না হয় আমার । কহ কহ মহামুনি করিয়া বিস্তার ॥ বলেন বৈশম্পায়ন শুন জন্মেজয় । । বৃক্ষদেশে প্রবেশিল পাণ্ডবের হয় ॥ বৃক্ষ নামে সেই দেশ মহাভয়ঙ্কর । ভীষণ নামেতে তথা আছে নিশাচর ॥ ত্রিকোটি রাক্ষস আছে তাহার সংহতি । দেবতা গন্ধৰ্ব্ব লোকে নাহি করে ভীতি ॥ হরগৌরী বরে সেই মহাবলবান । অমর অম্বরগণে করে-তৃণজ্ঞান ॥ অরুণ উদয়কালে যত বৃক্ষগণে । । স্বৰালিত পুষ্প তাহে হয় দিনে দিনে ॥ " | মধ্যাহ্ন সময় নররূপ ফল ধরে। জানঙ্গে রাক্ষসগণ তাহ ভোগ করে ॥

"ত্ত্বক

তাহা দেখি নিন্মর মানে ধনঞ্জয় ।