じーやかと。 কামদেব চারুদেষ্ণ স্বদেষ্ণ সুচারু । চারুদেহ চারুগুপ্ত ভদ্রচারু চারু ॥ চারুচন্দ্র বিচারু এ দশটী নন্দন । রুক্মিণীর গর্ভে এরা লভিল জনম ৷ স্বভানু স্বর্ভানু আর চন্দ্রভানু ভানু । প্রভানু বিভানু বৃহদ্ভানু প্রতিভানু ॥ ভানুমান অবিভানু এই পুত্র দশ । সত্যভামা উদরে শ্রীকৃষ্ণের ঔরস ॥ শ্ৰীশাম্ব স্থমিত্ৰ শত্রাজিত চিত্রকেতু । পুরুজিত বিজয় সহস্ৰজিত ক্রতু ॥ বহমান নবন যে দ্রবিণ দশম । জাম্ববতী নন্দনের এই জান ক্রম ; বীরচন্দ্র অশ্বসেন বৃষ বেগবান । আর শঙ্কু বস্থ কুন্তি চিত্রগু আখ্যান ॥ লয়জিত। উদরে হইল এই দশ । কৃষ্ণের সন্তান ধরে কৃষ্ণের সাহস ॥ শুক কবি বৃষ বীর সুবাহু নামক । ভদ্র শান্তি দর্শ পূর্ণমুiস শ্ৰীসোমক ॥ কালিন্দী দেবীর পুত্র এই দশ জন । শ্ৰীকৃষ্ণের পুত্র এর বিখ্যাত ভুবন, প্রঘোষ ওজস সিংহ উৰ্দ্ধগ প্রবল । গাত্রবান মহাশক্তি সহ আর বল ॥ আর যে অপরাজিত এই দশ জন । মাদ্রীর গর্ভেতে জন্ম শ্ৰীকৃষ্ণ-নন্দন ॥ বৃষ গৃধ্রু বহ্নি হর্ষ অনিল পবন । বহবন্ন অন্নাদ ক্ষুধি এই নয় জন । দশম মহাংশ এই গোবিন্দ নন্দন । মিত্রবিন্দ। দেবীর আনন্দ বিবৰ্দ্ধন ॥ বৃহৎসেন প্রহরণ শূর অরিজিত । সুভদ্র সত্যক রাম শ্ৰীসংগ্রামজিৎ ॥ আয়ু আর জয় এই দশটি সন্তান । ভদ্রোর সহিত কৃষ্ণ সদা সুখবান ॥ অষ্ট মহিষীর পুত্র করিল গমন । সবার প্রধান এই কৃষ্ণের নন্দন ॥ গোবিন্দের ভাৰ্য্যা ষোল সহস্ৰেক আর । জনে জনে দশ পুত্র হৈল সবাকার ॥ তপ্তকাঞ্চন পুঞ্জাভং রক্তবস্ত্ৰং স্বনালিকং ॥ " { মহাভারত । " حتصيص– এক লক্ষ অষ্টবিংশ সহস্ৰ নন্দন । অষ্ট মহিষীর পুত্র আর আশীজন । কৃষ্ণের নন্দন এই করিনু লিখন । তা সবার পুত্র পৌত্র কে করে গণন ॥ অপর যাদব-বংশ গণিতে অপার । বলিয়া ছাপান্ন কোটি করয়ে বিচার ॥ স্বসজ্জা করিয়া রথে করে আরোহণ । নানা অস্ত্র ধনুৰ্ব্বাণ করিল ধারণ ॥ অপূৰ্ব্ব কৃষ্ণের মায়া কে বুঝিতে পারে। নগর বাহির হরি হইলেন পরে ॥ দ্বারকা ত্যজিয়া হৈল কৃষ্ণের গমন । দিবসে আন্ধার হৈল দ্বারকা ভুবন ॥ চিত্র-পুত্তলির প্রায় রহে সৰ্ব্ব নারী । মৌনভাবে নিস্পন্দে নিঃসরে মেত্রবারি ॥ হেনমতে দ্বারকা ত্যজিয়া নামায়ণ । করেন প্রভাস-তারে সত্বরে গমন ॥ মুষলপর্বের্বর কথা ব্যাসের রচিত। - কাশীরাম দাস কহে রচিয়া সঙ্গীত ॥ m-arm gminama সাত্যকির সহিত শ্রীকৃষ্ণের বাদানুবাদ । সাত্যকির বচনে হাসেন নারায়ণ । ’ পুনরপি সাত্যকিরে বলেন বচন ॥ জানি আমি সাত্যকি তোমার বীরপণ । কুরু-পাণ্ডবের দলে জানে সৰ্ব্বজন ॥ কর্ণের সহিত রণ কৈলে একবার। প্রাণ ল’য়ে পলাইলে করি পরিহার ॥ দ্ৰোণ সঙ্গে যুঝিয়া পাইলে পরাভব । কেহ কেহ না যুঝিল করিয়া গৌরব ॥ সিংহনাদ করিয়া বলিলে রণস্থলে । হীনশক্তি জনে পায়ে সংহার করিলে ॥ ভয়ান্বিত হীনশক্তি হীন অন্ধজন । তোমার যুদ্ধের যোগ্য এই সব জন ॥ সোমদত্ত-স্থত তুরিশ্রবা নরপতি । যুঝিতে আসিয়া ছিল তোমার সংহতি ॥ নিজ শক্তি না জানিয়া যুদ্ধে দিলে মন । যে গতি করিল.তোমা হয় কি স্মরণ ॥ لر
পাতা:কাশীদাসী মহাভারত.djvu/৮৭৮
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।