পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/১১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

syn wyf ] বায়ু ও অলকাপুরী-বৰ্ণন। * N) OG DBDB DBDSB DDD DDDB sSKBD BBuBDDS BDDBD DBDBE জ্বলিতে লাগিল। সেই দিম নৃপতি এবপ্রকার ধৰ্ম্মের প্রভাবে যাবজীবন মহতী ধৰ্ম্মসম্পদ ভোগ করিয়া, যথাকলে মৃত্যুমুখে নিপতিত হইলেন। পূর্বজন্মের দীপদান-বিষয়ে সংস্কারবলে, সেই জন্মে শিবমন্দিরে অনন্ত দীপদান করিয়াছিলেন বলিয়া, দমরাজা জীবনান্তে এই অলকাপুরীর অধিকার লাভ করিয়াছেন। সেই দীপ প্রদানের ফলে এক্ষণে ইহঁর গৃহে, উৎকৃষ্ট রত্নসমূহের প্রভা দীপশিখার। কাৰ্য্য সম্পাদনা করিতেছে। মহাদেবের উদেশে অল্পও ধৰ্ম্ম করিলে, কালে তাহা এই প্রকার বহুফল প্ৰদান করিয়া থাকে । ১২৬-১২৯ ৷ এই সকল বিষয় অবগত হইয়া, সুখেচছুগণের সর্বপ্রকারেই মহাদেবের ভজনা করা উচিত। হে শিবশৰ্ম্মিন । সেই সৰ্বধৰ্ম্মবহিস্কৃত অতি অকিঞ্চন দীক্ষিত-তনয় গুণনিধিই বা কোথায় ? আর নিজের স্বার্থের জন্য শিবলিঙ্গের মস্তকের উপর দীপদশা প্ৰজ্বলিত করিয়া, কলিঙ্গদেশে ধৰ্ম্মযুক্ত অন্তঃকরণে সৰ্বসুখময় রাজ্যভোগপূর্বক, পূর্বসংস্কারবশে শিবমন্দিরসমূহে দাপপ্রদানের ফলে, এই দিকপালপদবীপ্রাপ্তিই বা কোথায় ? তাদৃশ অকিঞ্চন ব্যক্তিও মহাদেবের প্রসাদে দিকপালপদবী পৰ্যন্তও প্রাপ্ত হইল। এই দেখ এক্ষণও সেই গুণনিধি দেবদুর্লভ অলকাপুরীকে কি সুন্দরীরূপে ভোগ করিতেছেন। হে শিবশৰ্ম্মিন। মহাদেবের উদ্দেশেকৃত অল্পমাত্ৰও কৰ্ম্ম কত অধিক ফলপ্ৰদান করে, তাহা তুমি বিচার করিয়া দেখ। ১৩০-১৩১ ৷৷ গণদ্বয় কহিলেন, এই অলকাপুয়াধিপতি কোন রূপে মহাদেবের সর্বকালিক সখিত্ব লাভ করিতে পারিয়াছেন, তাহা আমরা কীৰ্ত্তন করিতেছি। তুমি একমনে শ্ৰবণ কর। পাক্স নাকক পূর্বকল্পে ব্ৰহ্মার মানসপুত্র পুলাস্ত্যের বিশ্বশ্ৰবা নামে এক পুত্র হয়। সেই বিশ্বশ্ৰাবার বৈশ্রাবণ নামক পুত্র হয়। সেই বৈশ্ৰবণ অতি উগ্ৰতপস্যায় দ্বারা মহাদেবকে প্ৰসন্ন করিয়া, বিশ্বকৰ্ম্মার রচিত এই অলকাপুরীর iBDBDB DB BDBDB tDSBBD0 S S BDBDBD DDBDB DBBBDB DDB BES LDDDDS কল্পে অলকাপতি যজ্ঞদত্তের অপত্য রত্ন-প্ৰদাতা এই গুণনিধি সুদুঃসহ তপস্যা করিয়াছিলেন। এই যজ্ঞদত্তপুত্ৰ, দীপদানমাত্ৰেই মহাদৈবের প্রতি ভক্তির DuD DDB BD DBDB DDS DBBDBBD DB DBDDDDB D uS পুরীতে উপস্থিত হইয়া, তপস্যার প্রভাবে একটা অদ্ভুত দীপ মহাদেবের উদ্দেশে প্রদান করিলেন। সেই রত্নপ্রদীপটী আর কিছুই নহে, সেইটী তাঁহার হৃদয়। সেই হৃদয়রাপা রত্ন-দীপের বৰ্ত্তিক সাক্ষাৎ মহাদেব । মহাদেবের প্রতি অনন্তসাধারণ ভক্তিই তাহার তৈল হইল। মহাদেবের উৎসৰল তেজঃসমুহের ধ্যানেই