পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/২০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RO 0 k কাশীখণ্ড । [সপ্তবিংশ অধ্যায়। গো, ভূমি ও সুবর্ণদান করিলে, মানব আর দুঃখময় সংসারে জন্ম গ্ৰহণ করে না। KBBB BDD DBBB DSBDD BDD DDD DDD S BBD DD DBBD DBDDBS লাভ হয়, অন্ন দান করিলে সম্পত্তি লাভ হয় এবং কন্যা দান করিলে কীৰ্ত্তিলাভ হইয়া থাকে। ১০৯-১১ । হে হারে। অন্য স্থানে যে সমস্ত কৰ্ম্ম, ব্ৰত, দান, জপ ও তপস্যা করা যায়, সেই সমস্ত গঙ্গাতীরে করিলে কোটিগুণ ফল প্ৰাপ্ত হওয়া যায়। হে বিষ্ণো ! গঙ্গাতীরে যথাবিধি ধেনু দান করিলে, ধেনুর গাত্ৰে যত লোম থাকে, মানব তাবৎ পরিমিত যুগ সর্ব প্রকার সমৃদ্ধি-সম্পন্ন হইয়া থাকে। ১১২-১১৩ ৷৷ গঙ্গাতীরে কামধেনু প্ৰদান করিলে, মানব নানা প্ৰকার দিব্যভোগযুক্ত হইয়া আমার লোকে বাস করিয়া থাকে। এবং বান্ধব, সুহৃদ ও পিতৃগণের সহিত সৰ্বরত্বে ভূষিত হইয়া, দেবগণেরও অলভ্য ভোগসমূহ ভোগ করত, পশ্চাৎ রত্নকাঞ্চন-সম্পন্ন, শীল ও বিদ্যাসমন্বিত এবং ধনধান্যসমাকুল কুলে জন্ম গ্ৰহণ করে। ১১৪-১১৬ । এবং তথায় পুত্রপৌত্ৰগণে বেষ্টিত হইয়া, বহুতর সম্পত্তি ভোগ করত। পূৰ্বজন্ম-বাসনাবশে পুনরায় কাশীতে উত্তরবাহিনী গঙ্গা প্ৰাপ্ত হইয়া, বিশ্বেশ্বরের আরাধনা করত। দেহান্তে মুক্তিলাভ করিয়া থাকে। ১১৭-১১৮। যাহারা গঙ্গাতীরে ভক্তি-সহকারে স্বল্পমাত্ৰও ভূমি দান করে, তাহদের পুণ্যফল শ্রবণ কর। সেই ভূমিতে যাবতীয় ত্ৰসরেণু আছে, তাবৎ পরিমিত যুগ, মহেন্দ্ৰ, চন্দ্ৰ প্ৰভৃতি লোকসমূহে মনোভিলষিত ভোগ রাশি ভোগ করত। সপ্তদ্বীপের অধিপতি ও মহাধৰ্ম্মপরায়ণ হইয়া ; নরকস্থ পিতৃগণকে স্বৰ্গে আনয়ন এবং স্বৰ্গস্থিত পিতৃগণকে মোচন করত, অবশেষে জ্ঞানরূপে অসির দ্বারা পাঞ্চভৌতিক অবিদ্যাকে ছেদ করিয়া ; পরম বৈরাগ্য-সম্পন্ন হইয়া, উত্তম যোগ অথবা অবিমুক্তক্ষেত্ৰ প্ৰাপ্ত হইয়া, পরমব্ৰহ্মস্বরূপ লাভ করে। ১১৯-১২৩ ৷৷ ভাগীরথীীতীরে যে ব্যক্তি ব্ৰাহ্মণকে অশীতি রতি সুবৰ্ণ দান করে, সে ব্যক্তি সুবর্ণ ও রত্নখচিত শুভবিমানে আরোহণ করত, সমস্ত ঐশ্বৰ্য্যযুক্ত ও সমস্ত লোক কর্তৃক পূজিত হইয়া, প্ৰলয়কাল পৰ্যন্ত ব্ৰহ্মাণ্ডমধ্যবৰ্ত্তী লোকসমূহে নানাবিধ মনোহর বিষয় ভোগ করত, জম্বুদ্বীপের প্রতাপশালী একমাত্র অধীশ্বর হইয়া অন্তে কাশীতে দেহত্যাগ করত, নির্বাণপদ লাভ করিয়া থাকে। ১২৪-১২৭। জন্মনক্ষত্রে ভক্তি পূর্বক গঙ্গাস্নান করিলে, ক্ষণমধ্যে জন্মাবধি সঞ্চিত পাপসমূহ হইতে মুক্ত হওয়া যায়। বৈশাখ, কাৰ্ত্তিক ও মাঘমাসে গঙ্গাস্নান অতিশয় দুর্লভ। অমাবস্যায় গঙ্গাস্নানে শতগুণ ও সংক্রান্তিতে সহস্ৰগুণ ফল লাভ হয়। ১২৮-১২৯ ৷ চন্দ্র ও সূৰ্যগ্ৰহণকালীন গঙ্গাস্নানে লক্ষ গুণ, ব্যতীপাতে অনন্ত, বিষুব সংক্ৰান্তিতে অযুতগুণ এবং অয়নদ্বয়ে নিযুতগুণ ফল লাভ হইয়া থাকে। ১৩০ । সোমবারে চন্দ্ৰগ্ৰহণ ও রবিবারে k