পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/৩৭৪

VSVG (see (Meowtfeet wit সুলক্ষণ। এই প্রকার মনে মনে নিশ্চয় করিয়া দৃঢ় ব্ৰহ্মচৰ্য্য ধারণপূর্বক উত্তরাের্ক নামক সুৰ্য্যের নিকট অতি স্থিরমানসে উগ্ৰ তপস্যা করিতে প্ৰবৃত্ত হইলেন। ২২-২.৫। সুলক্ষণা এইপ্ৰকার উগ্ৰতপস্যায় প্ৰবৃত্ত হইলে পর প্রতিদিন এক ক্ষীণকায় ছাগী সেইখানে আগমনপূর্বক স্থিরভাবে তাহার অগ্রভাগে দাড়াইয়া থাকিত।। ২৬। সেই ছাগী নিকট হইতে যৎকিঞ্চিৎ তৃণপৰ্ণাদি ভক্ষণ করিয়া সায়ংকালে সেই অর্ককুণ্ড হইতে জলপানপূর্বক, পুনরায় নিজ পালকের গৃহে গমন করিত, আবার প্ৰাতঃকালে আসিয়া সেইপ্ৰকার সুলক্ষণার নিকটে স্থিরভাবে প্ৰায় সমস্তদিন BBBBD DLDDSSSSDD SSS E sKDD DBDBB E DD D BLBBB KuDT YDL পর একদিবস মহাদেব, পার্বতীর সহিত স্বেচ্ছাবিচরণে প্ৰবৃত্ত হইয়া সেই স্থানে উপস্থিত হইলেন। ভগবান মহেশ্বর সেই স্থানে আগমন করিয়া তপস্যায়৷ কৃশাঙ্গী, স্থাণুর ন্যায় নিশ্চলশরীর, উত্তরার্কের নিকট অতিউগ্ৰতপস্যানিরতা সেই সুলক্ষণাকে অবলোকন করিলেন । ২৮-২৯ । অনন্তর অতিকরুণ হৃদয় দেবী পার্বতী মহাদেবকে এই প্ৰকার প্রার্থনা করিলেন যে, হে প্ৰভো | বান্ধবহীন এই সুমধ্যম সুলক্ষণাকে বরপ্রদানপূর্বক অনুগৃহীত করুন। ৩০ । অনন্তর পাৰ্বতীর এবম্বিধ বাক্য শ্ৰবণ করিয়া কৃপানিধি। মহেশ্বর সমাধিনিমীলিতাক্ষী সেই সুলক্ষণাকে বারপ্রদানেচ্ছায় কহিলেন যে “হে সুব্ৰতে সুলক্ষণে । আমি প্ৰসন্ন হইয়াছি তুমি বর গ্ৰহণ কর, দীর্ঘ তপস্যায় তুমি বড়ই খেদ প্রাপ্ত হইয়াছ, তোমার কোন পদার্থে অভিলাষ আছে” ? ৩১-৩২। শঙ্করের এবপ্রকার সুখপীযুষ বৰ্ষিণী ও মহাসন্তাপहब्रिी दी अंद कब्रिक्षा সুলক্ষণা নেত্র উন্মলন করিলেন । ৩৩ । নেত্র উন্মীলনান্তে অগ্রভাগেই প্ৰত্যক্ষ বরাদানোমুখ ত্ৰিলোচনকে ও তাহার বামভাগস্থ দেবী পাৰ্বতীকে অবলোকন করিয়া সুলক্ষণ কৃতাঞ্জলিভাবে নমস্কার করিলেন। ৩৪ ৷৷ “এক্ষণে কি বর প্রার্থনা করিব।” এইপ্ৰকার চিন্তা করিতে করিতে সুলক্ষণা পুরোবৰ্ত্তিনী সেই বরাকী ছাগীকে বিলোকন করিলেন এবং এই প্ৰকার চিন্তা করিলেন যে, এই সংসারে আত্মপ্রয়োজন সিদ্ধির নিমিত্ত কোন ব্যক্তি জীবন ধারণা করিতেছে K DB BB DBB EELDLD SBDDD KK DBDDB DtD BDB LDSBDE জীবন সাৰ্থক বলিয়া গণনীয়। এই বরাকী ছাগকন্য। আমার তপস্তার সাক্ষিণস্বরূপে বহুকাল সেবা করিয়াছে, অতএব আমি ইহার জন্যই জগৎপতির নিকট ব্যর প্রার্থনা DD DD0SgD E BDB DBD BB BDD DBDB DBDBL DBBYz কহিল যে ”হে কৃপানিধে মহাদেব। যদি আপনি আমাকে বর প্রদান করিতে অভিলাৰী হইয়া থাকেন; তাহা হইলে প্ৰথমে এই অক্তিহীনা জাগশাৰীকে অগ্ন",