পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/৪০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

VS কাশীখণ্ড । (fV°išettga vypta DBDBS BBD DD DD DggggE gBD DBDBDS BBBD S SYK BDBB DLDB BBBD BDuDL sBBSDD DDZ DB EB S D DBBD আনন্দভূমি এবং কাশীতে মহেশ্বর সর্বদাই আনন্দ প্ৰদান করিয়া থাকেন ; এই নিবন্ধনই কাশীতে জীবগণ আনন্দরূপ হইয়া থাকে। যে চরণ বিশ্বনাথের নগরীতে বিচরণ করে ; কৃতি ব্যক্তির সেই চরণই জগতে বিচরণ করিতে জানে। যে কৰ্ণ একবারও কাশীর নাম শ্রবণ করিয়াছে, শ্রুতিমান ব্যক্তির সেই বহুশ্রুত কৰ্ণই এ জগতে শ্ৰবণ করিতে জানে। যে মন সমস্ত প্ৰমাণভূমি কাশীর চিন্তা করে ; এ জগতে মানস্বিগণের সেই মনই সমস্ত মনন করিয়া থাকে। ধূর্জটীির এই পরমধাম, যে বুদ্ধির বিষয় হইয়াছে ; বুদ্ধিমান ব্যক্তির সেই বুদ্ধিই এ জগতে সমস্ত বিষয় নিশ্চয় করিয়া থাকে। ২১-২৫ । বায়ুকর্তৃক আনীত হইয়া, কাশীক্ষেত্রে BB BDO gD KKK DBDDSBDBDB DBBDBDDD DBDBDEEDg SB BDBB আমার পর্যাদ্ধদ্বয় পরিমিত আয়ু আজি সফলতা লাভ করিল ; যে আয়ুর সত্ত্বা নিবন্ধন আজ আমি দু'প্রাপ্য কাশীপুরী প্ৰাপ্ত হইয়াছি। ২৬-২৭ । আহে । আমার কি ধৰ্ম্মসম্পত্তি । আহে । আমার কি ভাগ্য।গৌরব , যাহার বলে আজ। আমি সুচিরচিন্তিত কাশীকে দর্শন করিলাম। আজ আমার তপোবৃক্ষ, শিবভক্তি-বারি সিক্ত হইয়া, বৃহত্তর মনোরথ ফল প্রসব করিল। আমি অনেক প্রকার স্বষ্টি করিয়াছি, কিন্তু এই কাশীর সৃষ্টি অন্যবিধ, ইহা স্বয়ং মহাদেব নিৰ্ম্মাণ করিয়াছেন। ২৮, ৩০ ৷৷ ব্ৰহ্মা, বারাণসীপুরীদর্শনে এইরূপ হৃষ্টচিত্ত হইয়া, বৃদ্ধ ব্ৰাহ্মণের বেশে দিবোদাস নৃপতির নিকট গমন করিলেন এবং জলাদ্ৰা অক্ষতযুক্ত হন্তে রাজাকে আশীৰ্বাদ করিলেন। অনন্তর দিবোদাস, ব্ৰহ্মাকে প্ৰণাম করিয়া আসন প্ৰদান করিলে, তিনি তদুপরি উপবেশন করিলেন। ৩১-৩২। এইরূপে দিবোদাস নৃপতি কর্তৃক অভু্যুথান ও আসনাদির দ্বারা সম্মানিত ও জিজ্ঞাসিত হইয়া, ব্ৰাহ্মণবেশধারী ব্ৰহ্মা, স্বীয় আগমনের কারণ বলিতে আরম্ভ করিলেন । ৩৩ ৷৷ ব্ৰাহ্মণ কহিলেন, হে ভূপাল। আমি বহুকাল অবধি তোমার এই রাজ্যে বাস করিতেছি। তুমি আমাকে জান না। কিন্তু হে শত্রুবিজয়িন। আমি তোমাকে সৰিশেষ অবগত আছি। আমি অসংখ্য ভুপালগণকে দর্শন করিয়াছি ; র্যাহারা বহুতর ংগ্রামে বিজয় লাভ করিয়াছেন, বহুতর দক্ষিণা সহকারে নানাবিধ যজ্ঞের অনুষ্ঠান করিয়াছেন। র্যাহারা জিতেন্দ্ৰিয়, বিজিতষড়বৰ্গ, সুশীল, সত্ত্বশালী, বিদ্যাপারদর্শী, রাজনীতিবিচক্ষণ, দয়া-দক্ষিণ্যনিপুণ, সত্য-ব্ৰতপরায়ণ, ক্ষমাগুণে পৃথিবীতুল্য, গাজীৰ্য্যে জিতসাগর, জিতক্ৰোধবেগ, শূর, নৌম্য ও সৌন্দর্ঘ্যের আকর। ছে