পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/৪২৯

ሕማ¢ተሣ@ሻ ማፃffi፣ ] গণেশী-মায়া কথন । 8 Rò ষট পঞ্চাশত্তম অধ্যায়। গণেশ-মায়া কথন । স্বন্দ কহিলেন, অনন্তর মহাদেবের আজ্ঞা মস্তকে ধারণ করত, তঁহার কাশীগমনের উপায় চিন্তা করিতে করিতে, গণপতি, মন্দিরপর্বত হইতে প্ৰস্থান করিলেন। ১। তিনি ব্ৰাহ্মণমূৰ্ত্তি পরিগ্রহ করত, সুন্দর মাঙ্গলিক গণকর্তৃক স্তুত হইয়া, সত্বরই বারাণসীতে প্ৰশিষ্ট হইলেন। তিনি বৃদ্ধ নক্ষত্রপাঠকের (গণকের) বেশ ধারণ পূর্বক প্রতি অন্তঃপুর মধ্যে প্রবেশ করত সকলের ভাগ্যগণনা দ্বারা পৌরজনগণের প্রীতি উৎপাদন করত বারাণসীতে বিচরণ করিতে লাগিলেন। ২-৩। গণপতি, রাত্রিকালে নিজেই পুরবাসী জনগণকে বিচিত্ৰ বিচিত্র স্বপ্ন প্ৰদৰ্শন করাইয়া, প্ৰাতঃকালে তাহার গৃহে গমন করত সেই সকল স্বপ্ৰদৰ্শিত স্বপ্নের বলাবল এই প্রকারে কীৰ্ত্তন করিতেন যে, অহে গৃহস্থগণ । অন্য রাত্রিতে স্বপ্নাবস্থায় যে সকল বিষয় অবলোকন করিয়াছ, আমি তোমাদের কৌতুকোৎপত্তির নিমিত্ত তাহাই কীৰ্ত্তন করিতেছি । কোন ব্যক্তিবিশেষকে লক্ষ্য করিয়া তিনি এই প্ৰকার কহিলেন যে, আহে । বিগত রাত্ৰিতে চতুর্থ প্ৰহরের সময় তুমি স্বপ্নে দেখিয়াছ যে, “তুমি এক অতি গভীর মহাজ্বদে প্ৰায় মগ্ন হইতে হইতে কোন প্রকারে তটে উপস্থিত হইয়াছ এবং সর্বদা সেই হ্রদের বারি নিবহের সম্পর্কে অতি পিচ্ছিল ও কুত্ৰাপি পঙ্কময় তট-ভূমিতে অনেকবার তুমি, সেই স্বপ্নাবস্থায় মগ্ন হইয়াছ ও বহুক্লেশে পুনর্বার কথঞ্চিৎ উঠিতে পারিয়াছ”। অহো ! তোমার এই দুঃস্বপ্নের পরিণাম বড়ই ভয়প্ৰদ।। ৪-৭ । অপর কাহাকে ও বা তিনি এইরূপ বলিতেন যে, “আহে। অন্য স্বপ্নযোগে তুমি কাষায়বসনধারী যে মুণ্ডিতমুণ্ড পুরুষ বিলোকন করিয়াছ, সেই দর্শনে তোমার বিলক্ষণ বিপৎপাতের সস্তাবনা আছে”। ৮। কাহাকেও কহিলেন, ‘তুমি রাত্ৰিতে স্বপ্নাবস্থায় সূৰ্য্যগ্ৰহণ দর্শন করিয়াছ ও তদনন্তর ইন্দ্ৰধনুদ্বয় অবলোকন করিয়াছ” এই সকল দর্শন তোমার পক্ষে শুভকরী নহে। ৯। অন্যান্য স্বপ্ন বিলোকনকারী লোকগণকে আহবান করিয়া, প্রত্যেককে এই প্রকার পৃথক পৃথকভাবে বলিতে লাগিলেন যে, “আহে। তুমি স্বপ্নাবস্থায় দেখিয়াছ যেন, পশ্চিমদিকে সূৰ্য্য উদিত হইয়া, নবীন চন্দ্ৰমাকে BBB DDD DB BDDB BBD BBDBD DD DD BuS