পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/৫০১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিষষ্টিতম অধ্যায় ] মন্দিরপর্বত হইতে বিশ্বেশ্বরের কাশীতে আগমন ।। ৪৯৩ দেবতা, বিংশতিসহস্ৰকোটী গণ, নবাকোটী চামুণ্ড, এককোটী ভৈরবী, মদীয় অনুচর। অষ্টকোটী ষড়ানন মহাবল শিখিবাহন কুমার নিবহু, দীপ্ত-পরশুপাণি বিঘ্নবিনাশকারী ও গজানন, সপ্তকোটী সংখ্যক পিচিণ্ডিল নামক মহাবেগশালী গণনিবহু, বড়শীতিসহস্ৰ ব্ৰহ্মবাদি মুনিসমূহ ও তাবৎসংখ্যক গৃহমেধি-ঋষিগণ, পাতালতলবাসী। তিনিকোটী নাগ, শান্ত শিবভক্ত দানব ও দৈত্য প্ৰত্যেকে দুইকোটী, অন্ট অযুত গন্ধৰ্ব, যক্ষ ও রাক্ষস অষ্টকোটী, দুইলক্ষ দশসহস্ৰ বিদ্যাধরনিকর, ষষ্টিসহস্ৰ দিব্য-অপরোগণ, অষ্টলক্ষ গো-মাতৃগণ, ছয় অযুত গরুড়বংশীয় পক্ষিগণ, নানা রত্ন-নিবাহের সহিত সপ্তসাগর, তিল্পান্নসহস্ৰ নদীগণ, অষ্টসহস্ৰ পৰ্বত, তিনশত বনস্পতি এবং অষ্ট দিক হস্তী অতি হৰ্ষ সহকারে তথায় উপস্থিত হইলেন। ৯৯-১০৭ ৷ এই সকল লোক-নিবহে পরিবেষ্টিত শ্ৰীকণ্ঠ, অতি হৃষ্টচিত্তে প্ৰাগুক্তি রথে আরোহণ করত অতি রমণীয় কাশীপুরীতে প্ৰবেশ করিলেন ; প্ৰবেশকালে ভগবান ত্রিপুরারি, পাৰ্বতীর সহিত অতি সন্তুষ্টহ্নদয়ে ইতস্ততঃ দৃষ্টিনিক্ষেপ পূর্বক সেই ত্ৰিলোকরমণীয় অদ্বিতীয় পুরীকে বিলোকন করিতে লাগিলেন । ১০৮-১০৯ ৷৷ স্কন্দ কহিলেন, কোটা জন্মের পাপবিনাশ ক্ষম এই পবিত্র ইতিহাসটা পাঠ করিলে বা করাইলে মনুষ্য শিবসাযুজ্য লাভ করিতে সক্ষম হয়। ১১০ ৷ বিশেষতঃ শ্ৰাদ্ধকালে এই পবিত্র আখ্যানটী পাঠ করিলে সেই শ্রাদ্ধে পিতৃগণ অক্ষয় তৃপ্তিলাভ করিতে পারেন। ১১১। অপুত্ৰ ব্যক্তি যদি ভক্তি-সহকারে একবর্ষাকাল ব্যাপিয়া নিত্য এই বৃষভধ্বজমাহাত্ম্যাটী পাঠ করে, তাহা হইলে অচিরেই সে পুত্ৰলাভ করিতে পারে। ১১২। বিশ্বেশ্বরের কাশীপ্রবেশবিষয়িণী যে কথা আমি তোমার নিকট কীৰ্ত্তন করিলাম, ইহা হইতে লোক সকল যে পরমানন্দ লাভ করিতে সমর্থ হইবে, তাহাতে আর সন্দেহ কি ? ১১৩। এই পবিত্র আখ্যানটী পাঠ করিয়া যে ব্যক্তি নুতন গৃহে প্ৰবেশ করিবে, সে সকল প্রকার সৌভাগ্যভাগী হইবে, ইহাতে কোন সন্দেহ নাই। ১১৪। এই উত্তম আখ্যানটী ত্ৰিলোক DD BBDDB YDBDBDS DDt DD KKK DBBDDuD BBDDDLsKK BDBDDBS HDt এই আখ্যানটীতে মহাদেবের দুর্লভ কাশীলাভ বর্ণিত হইয়াছে, এই কারণে দুর্লভপদাৰ্থলাভেচ্ছ ব্যক্তিগণের সর্বদাই ইহাকে পাঠ করা উচিত। ১১৬।