পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/৬৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RoRNg কাশীখণ্ড । [। একাশীতিতম অধ্যায়। হইতে মুক্তি-ভূমি কাশীকে দূরীভূত না করে। যথায় দেহ-বিসর্জন করিলে মহেশ্বরের দর্শনে পরিশুষ্ক, জীবগণের কৰ্ম্মবীজ সমূহের আর অন্ধুর নির্গত হয় না, হে বৃত্ৰারে। তুমি সেই কাশীতে গমন করিয়া ব্ৰহ্মহত্যা হইতে নিস্কৃতিলাভের জন্য বিশ্বমুক্তিপ্ৰদায়ক বিশ্বেশ্বরের আরাধনা কর । ১১-১৩ । ( স্কন্দ কহিলেন ) সহস্ৰলোচন ইন্দ্ৰ, বৃহস্পতির এই বাক্য শ্রবণ করিয়া ত্বরায় মহাপাতকনাশিনী কাশীতে উপস্থিত হইলেন এবং উত্তরবাহিনীতে সুমান করিয়া ব্ৰহ্মহত্যা অপনোদনের জন্য মহেশ্বরের আরাধনায় নিযুক্ত হইয়া ধৰ্ম্মেশ্বরের নিকটে অবস্থান করিতে লাগিলেন। একদিন ইন্দ্ৰ, মহারুদ্র-জপে আসক্ত থাকিয়া লিঙ্গমধ্যস্থ ত্ৰিলোচনকে দর্শনকারভ বেদোক্ত বহুতর রুদ্র-সূক্তের দ্বারা তাহার স্তব করিলেন। তখন ভগবান ভব, সেই লিঙ্গ-মধ্য হইতে আবিভূতি হইয়া ইন্দ্ৰকে বলিতে লাগিলেন যে, হে শচীপতে । আমি তোমার উপর প্রসন্ন হইয়াছি, তুমি বর প্রার্থনা কর, তোমাকে কি দিতে হইবে, তাহ সত্বর বল। ১৪-১৮। ইন্দ্র দেবদেবের এই প্ৰেমপূৰ্ণবাক্য শ্রবণ করিয়া কহিলেন যে, হে সৰ্বজ্ঞ । কোন পদার্থ আপনার অবিদিত আছে ? মহেশ্বর ইন্দ্রের এই বাক্য শ্রবণ করিয়া, ইন্দ্ৰ বহুদিন ধৰ্ম্মপীঠের সেবা করিয়াছেন বলিয়া, তঁহার উপর কৃপাকরত সেই স্থানেই একটী তীর্থ-নিৰ্ম্মাণ করিয়া কহিলেন যে, হে ইন্দ্ৰ। তুমি ইহাতে স্নান কর। মহেশ্বরের কথানুসারে ইন্দ্ৰ সেই তীর্থে স্নান করিবামাত্র পূর্বের ন্যায় স্বীয় দেহ-কান্তি লাভ করিলেন। ১৯-২১ । তখন নারদ প্ৰভৃতি মুনিগণ এই আশ্চৰ্য্য ঘটনা দর্শন করিয়া সেই পাপহারী তীর্থে স্নান করিয়া তথায় দিব্য-পিতৃগণকে তপিত ও শ্ৰাদ্ধকরত সেই তীর্থ জলের দ্বারা ধৰ্ম্মেশ্বরকে স্নান করাইলেন। তদবধি সেই তীর্থ ধৰ্ম্মকূপ নামে বিখ্যাত DB S SBBS DDDBB S DDBKBDDDS KKS BBBD S DDDS SBBDSS প্ৰয়াগন্নানে যে ফল কীৰ্ত্তিত হয়, ধৰ্ম্মকুপে স্নান করিলে তাহার সহস্ৰগুণ DBDD S DBBDBD LDD LDYSS KDD BBS BDDDBDLSSLLD BKB DDKSBBBS uBz করিলে যে ফল-লাম্ভ হয়, ধৰ্ম্মকুপে স্নান করিলেও মানব সেই ফললাভ করিয়া gDBDSSDDDSSDDDD S SDBBB DB DBBB BBBuS BBDDDBD CL BDLB স্নান করিলে যে ফল-লাভ হয়, মানব ধৰ্ম্মকুপে স্নান করিয়াও সেই ফল-লাত করিয়া থাকে। মানস-সরোবরে, পুঙ্কর-তীর্থে ও দ্বারিক-সাগরে স্মান করিলে যে ফল-লাভ হয়, ধৰ্ম্মকুপে স্নান করিলেও সেই ফল-লাভ হইয়া থাকে। ২৭-২৮। কাৰ্ত্তিকী পৌর্ণমালীতে শৌরভ-ভীর্থে, চৈত্রী-পূর্ণিমায় গৌৱী-মহাজদে ও একাদশীতে শঙ্খোস্কারভীর্থে স্নান করিলে যে ফল-লাভ হয়, ধৰ্ম্মকুপে স্নান করিলেও সেই