পাতা:কাশী-খন্ড - নিবারণচন্দ্র দাস.pdf/৬৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

dS কাশীখণ্ড । (Vybasisvat vijf থাকে। ৩৭-৪০ । যে ব্যক্তি সমস্ত কৰ্ম্ম পরিত্যাগ করিয়া একমাত্র বিষ্ণুকে ভজন করে, সমস্ত পদার্থই সেই বুদ্ধিমান ব্যক্তিকে ভজনা করিয়া থাকে। আহা হৃষীকেশে যাহার ইন্দ্ৰিয়নিচয় স্থিরতা-লাভ করে, অতি চঞ্চল এই ব্ৰহ্মাণ্ড-মধ্যে সেই ব্যক্তিই BBDDBS BDB LBYSS BBDDS SD L SEDDDD DBBDDKB D YBB ন্যায় অতীব চঞ্চল জানিয়া একমাত্র বিষ্ণুর শরণা লইবে। ৪১-৪৩। বে ব্যক্তির চিত্ত ও বাক্যে সততই জনাৰ্দন বিরাজিত থাকেন, সেই ব্যক্তিই নররূপী জনাৰ্দনমূৰ্ত্তি, সকলেই তাঁহাকে বন্দনা করিয়া থাকে। অকপট প্রণিধান-সহকারে কমলাপতিকে আরাধনা করিয়া কোন ব্যক্তি এ জগতে পুরুষোত্তমত লাভ না করিয়াছে ? ৪৪-৪৫ । হে ভূপতে। তোমার এই বিষ্ণু-ভক্তিতে আমি সন্তুষ্ট হইয়াছি, তোমার উপকার করিবার ইচ্ছায় কিছু বলিতেছি, শ্রবণ কর। মলয়াগন্ধিনী নামী এক বিদ্যাধরী-কন্যা পিতার ক্ৰোড়ে ক্রীড়া করিতেছিল, এমত সময়ে কপালকেতু নামক DDBDB BB DB BDDBBDD DDSDBDiDi DuB DB DDB BDDB DL S gE আগামী তৃতীয়াতে তাহার পাণিগ্ৰহণ করিবে। ৪৬-৪৮ । সম্প্রতি সেই কথা পাতালে চম্পকাবতী নাম্নী নগরীতে অবস্থান করিতেছে ; আমি হাটকেশ্বর হইতে আসিতেছি, এমত সময়ে সেই কন্যা আমাকে দেখিয়া প্ৰণামকরত সজল নয়নে বাহা বলিয়াছে, তাহা শ্রবণ করা। “হে মুনিবার ! আমি গন্ধমাদন পর্বতে বাল্যক্ৰীড়ায় আসক্ত ছিলাম, এমত সময়ে অন্যের অন্ত্রে অপরাজেয় দুৰ্বত্ত কঙ্কালকেতুনামক দানব মায়াবলে আমাকে হরণ করিয়া লইয়া আসিয়াছে, সেই দুরাত্মা যুদ্ধে স্বীয় ত্রিশূন্ম ব্যতীত আর কাহারও অস্ত্ৰে মরিবে না, আপাততঃ সেই দুষ্ট জগৎকে জ্বালাইয়া BDBB DDDDBYK DD DDDBBBDS L DBBB D BD DBBD DKK প্রতি দয়া করিয়া আমার প্রদত্ত ত্ৰিশূলের দ্বারা এই দুষ্টকে বিনাশ করিয়া আমাকে লইয়া যায়, তাহা হইলেই মঙ্গল । অতএব যদি আপনি আমার উপকার করিতে ইচ্ছা করেন, তাহা হইলে আমাকে এই দুষ্ট দানবের হন্ত হইতে রক্ষা করুন, DB BDDBB S DBBD KBDDS DD LLLD DDDDB KS BB BDE এক জন বিষ্ণুভক্ত বুদ্ধিমান , যুবপুরুষ আমাকে বিবাহ করিবেন। অতএব ভগবতীর বাক্য যাহাতে সত্য হয়, আপনি নিমিত্তেমাত্ৰ হইয় তাহার উপায়বিধান করুন”। হে রাজন। সেই কন্যার এই প্ৰকার কথায় যুবা, বুদ্ধিমান ও iBiBBBt LDDDD DDD DBL BBDB DDL SSES0LS SBDLL LLL KBLLS D DDD DBD KDB D gE BB DB DBB বিনষ্টা করিয়া সেই শুভ মলয় গন্ধিনীকে লইয়া আইস। হে নৱেম্বর । সেই বিভাষী তোমাৰে