পাতা:কিন্নরী - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/১১৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বন্ধলা। বড়ই বিষম প্রশ্ন মা। আমি ত এর উত্তর দিতে পারব না। ’ কৈলাস-দর্শনের সঙ্কয়ে আমি একবার সে পথে গিয়েছিলুম। কিন্তু - পৌঁছিতে পারিনি। সে সব পর্বতের কথা আমি জানি। একাধার ব’লে এক পাহাড়। গায়ে গজাল মেয়ে সে পাহাড়ে উঠতে হয়। ] আমি উঠেছিলুম। যন্ত্র নামে এক পৰ্ব্বত। তার বক্ষভেদ ক’রে নিবিড় অন্ধকারময় সৰ্প রাক্ষস ভরা এক প্ৰচণ্ড গুহা। সে গুহাও ভেদ ক’রে । ছিলুম। কিন্তু তারপরে অতি খরস্রোতা রোদিনী নামে এক নদী। কিন্নর-চেড়ীরা সেই নদীর তীরে কান্নার সুরে দিন রাত গান করছে। নদী পার হবার সময় সেই গান শুনে একটু অন্যমনস্ক হলেই নদী মানুষকে ভাসিয়ে একেবারে পৃথিবীর সমতল ভূমিতে এনে উপস্থিত করে। আমিও পার হাতে গিয়ে অন্যমনস্ক হয়েছিলুম। সেই জন্য আর সে নদী পার হ’তে পারিনি। শুনেছি, তার পরে আরও একটা নদী আছে। তার নাম হাসিনী নদী। এই নদীর পুলিনে কিন্নর-কামিনীরা এক মধুর হাসিতে লোকের চিত্ত আকর্ষণ করে । সেই নদী পারে কৈলাস পৰ্ব্বতের কাস্তিতে শুভ্রবর্ণ পথ।-সেই পথ ধ’রে কিছুদূর গেলে স্ফটিকময় মন্দির্যমণ্ডিত কিয়ারপুরী । সে পুরী আমার ভাগ্যে দেখা ঘটেনি। মকরী। তাই ত রে মিনূসে! রাজপুত্তর কি তবে প্রাণ হারাতে চলে গেল! উৎ। আচ্ছা বাবাঠাকুর, রাজপুত্তর যদি যেতে পারে, তাহলে अमि७ कि cसद्ध श्रांबूल्यां बां ?