পাতা:কিন্নর দল - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৬৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

झिझ गठ খুজিলে কি হবে, ও-পথের পথিকের দর্শন পাওয়া অত্যন্ত দুলৰ্ভ। এই সময়ে বহু স্থান ঘুরে বেড়িয়ে আমার দুটি মূল্যবান অভিজ্ঞতা হ’ল। প্ৰথম, ধুনু জ্বালানো সাধুদের মধ্যে শতকরা নিরানব্বই জন ব্যবসাদার, ধৰ্ম্ম জিনিসটা এদের কাছে একটা বেচাকেনার বস্তু, ক্রেতাকে ঠকাবার বিপুল কৌশল ও আয়োজন এদের আয়ত্তাধীনে। দ্বিতীয়, KLBK DD DBBDDSDBDDSS S BBBBB DuDBD DD DBBYS DBED t j°८ ।। ব্যাক ও-সব কথা। আমি ধূলি-জালানো ব্যবসানার সাধু অনেক দেখলুম, ইননিওরোন্সের দালাল দেখলুম, দৈৰী ঔষধের মাদুলি বিক্রেতাকে দেখলুম, সাধুবেশী ভিক্ষুক দেখলুম-সত্যিকার সাধু একটাও দেখলুম না। এ অবস্থায় বরাকর নদীর ধারে শালবনের মধ্যে একটি ক্ষুদ্র গ্রামের সীমায় এক মন্দিরে একদিন আশ্রয় নিয়েছি, শীত কাল, আমি বনের ডালপালা কুড়িয়ে আগুন করবার যোগাড় করতে যাচ্ছি, এমন সময়ে একজন শুঠামবৰ্ণ, ঋজু ও দীর্ঘাকৃতি প্রৌঢ় সাধু দেখি একটা পুটুলি বগলে মন্দিরে ঢুকছেন। আমি গিয়ে সাষ্টাঙ্গে প্ৰণাম করলুম। সাধুটি বেশ মিষ্টভাষী, বললেন-তুই যে দেখছি বড় ভক্ত! কি চাস এখানে ? বাড়ী ছেড়ে দেখছি রাগ করে বেরিয়েছিস । আমি বিনীত প্ৰতিবাদের সুরে বলখে গেলুম--রাগ নয়। বাবাজী, 8वयांग সাধুজী হেসে বললেন যে-কথাটি পাগলীও বলেছিল। -ওহে ছোকরা, সাধু হব বললেই হওয়া যায় না। তোর মধ্যে ভোগের বাসনা এখনও পুরো মাত্রায় রয়েছে। সংসার ধৰ্ম্ম কবুগে যা। মন্দির থেকে কিছু দূরে ছাতিম গাছের তলায় সাধুর পঞ্চমুণ্ডর আসন-পাঁচটি নরমুণ্ড পেতে তৈৰী । সাধু রাত্রে সেখানে নির্জনে