পাতা:কিশোর (দ্বিতীয় সংস্করণ) - জলধর সেন.pdf/২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

भांशिद्ध बलि কৰ্ত্তার দৃষ্টি পড়িয়াছে, তখন তার দাম সাড়ে তিন টাকা চাহিলেও কৰ্ত্তা তাতেই রাজি হইবেন । তাহা হইলে আর তাতাকে খাজনার জন্য ভাবিতে হইবে না, জমিদারের পাইকের কাছে গালাগালি খাইবারও ভয় থাকিবে না । কিন্তু পরীক্ষণেই মিয়াজনের কথা তাহার মনে হইল। আহা ! মিয়াজান যে পাঠাটাকে বড় তুলিবাসে। *ठंप्रेक न দেখিলে যে সে কঁাদিয়া খুন হইবে! তাহাকে কি বলিয়া সে সান্থন দিবে ? মতি এই রকম নানা কথা ভাবিতে লাগিল, কিন্তু কিছুই স্থির করিতে পারিল না। তাহাকে চিন্তিত দেখিয়া চাটুষ্যে মহাশয় বলিলেন, “তা দেখ মতি, তুমি এ বেলা বাড়ী যাও। বিকেলে যা হয় কোরো । তবে কি না, তোমার ঐ পাঠাটা আমার চাই। আর সত্য কথা ব’লতে কি, মায়েরও ইচ্ছ, ঐ পাঠাটাই তঁর কাছে বলি দিই। তাই যদি না হবে, তবে রাজ্যে এত পােটা থাকতে আমার দৃষ্টি তোমার ঐ পাঠাটীর উপরই বা পড়বে কেন ? কি বল, দোকড়ি ভায়া !” কৰ্ত্তার মোসায়েব দোকড়ি ভায়া অমনি বলিল, “সে ত ঠিক কথা-এতে কি আর কোন সন্দ আছে ? মতি, , তুমি ও পাঠাটা কৰ্ত্তাকে দিতে অমত করো না। মা ঐ পাঠাটাই বলি চান, তাই ত কৰ্ত্তার ওটার দিকেই নজর Գ