পাতা:কুন্তলীন পুরস্কার.pdf/১১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সেকালের কেশচচ--- সোনকালে কেশচর্চার প্রথা ছিল না ইহা কেহ বলিতে পারেন না। পুরাণ ও কাব্যাদি হইতে আমরা জানিতে পারি সকলেই অল্পাধির্ক পরিমাণে কেশের সংস্কার করিতেন। রমণীগণ যেদিন } কেশ-সংস্কারে না বসিতেন, সেদিন তঁহাদের বৃথা গেল মনে হইত! তাহারা নানা জাতীয় বেনে মসলা তৈলে ভিজাইয়া সেই তৈল ব্যব| হার করিতেন এবং তাঁহারই গন্ধে আমোদ ও তৃপ্তিলাভ করিতেন। مواد په دوام د يوسي. নর-নারী- 輸 ܐܒܘsfܒܗ[ܐܦܢ } গণের মধ্যে কেশ-তৈল । | ব্যবহারের প্রচলন (: ! দেখিতে পাওয়া যাসু । কেশ-তৈলের উপযোগীতা } { আছে, স্মরণ রাখিয়া কেশ- *\৯K! তৈল মাত্ৰই বিনা বিচারে { ব্যবহার করা কীৰ্ত্তব্য নহে। প্ৰচলিত বাজে কেশ-তৈল কেশেরও ক্ষতিকারক, | মস্তিষ্কের পক্ষেও হিতকর নহে, তাহ বৰ্জনীয়। কোচ পাণ - তৈ লৈ { ব্যবহারে যাহাতে মস্তিষ্ক ক্লান্ত হইয়া না পড়ে, কেশরাশি অকালে উঠিয়া না গিয়া তাহার সম্যক পুষ্টিসাধন হয়, সুমধুর স্নিগ্ধ-গন্ধে যাহাতে চিত্ত নিরস্তর প্রসন্ন থাকে এই অভিপ্ৰায়ে কুম্প্রলীন প্ৰস্তুত। ইহা মস্তিষ্কের পক্ষে যেমন হিতকর-কেশেরও সেরূপ পুষ্টিকর, নাসিকারও সেইরূপ তৃপ্তিদায়ক। এইজন্য কেশ-চৰ্চার সময় আপনি সর্বাগ্রে কুন্তলীন পরীক্ষা করিয়া দেখিবেন, ইহাই আপনাকে অনুরোধ করিতেছি। পারফিউমার, Androndhudhuh ظ enpresaeranspothersons