পাতা:কুলবধূ - যতীন্দ্রনাথ পাল.pdf/২৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কুল-বধূ। মহা আগ্রহে বালিক ফাৎনার দিকে চাহিয়া ছিপ ধরিয়া বসিয়াছে। তাহার সেই অপূর্ব বড় বড় চক্ষু দুইটি যেন ফাৎনার সহিত মিশিয়া গিয়াছে। এ দৃশ্য অখিলচন্দ্রের সম্পূর্ণ নূতন, তিনি জীবনে কখনও কোন স্ত্রীলোককে মৎস্য ধরিতে দেখেন নাই। এই অপরূপ বালিকার এই অপরূপ মৎস্য ধরিবার ভঙ্গিমায় সত্যই তঁহাকে একেবারে বিস্মি ৩ করিয়া দিয়াছিল। বাঙ্গালাদেশের ক্ষুদ্র পল্লীর বন জঙ্গল ডোবার ভিতর এরূপ মেয়ে অশিক্ষিত হইয়াও শিক্ষিতার ন্যান্য থাকিতে পারে, তাহা তাহার একেবারে ধারণাই ছিল না। ইহার নাম কি,-ইহার বাড়ী কোথায় এইরূপ নানা প্রশ্ন এই বালিকাকে জিজ্ঞাসা করিবার জন্য অখিলচন্দ্রের প্রাণ আকুলি বিকুলী করিতে লাগিল ; কিন্তু বালিকার গাম্ভীৰ্য্য দেখিয়া তাহার। আর কোন কথা জিজ্ঞাসা করিতে সাহসী হইল না । তিনি নীরব থাকিবার প্ৰাণপণ চেষ্টা করিতে লাগিলেন, কিন্তু এরূপ অবস্থায় নীরব থাকাও অসম্ভব ; তিনি মৃদুস্বরে বলিয়া ফেলিলেন,-“তোমার বাড়ী কি এই কাছেই ।” V বালিকা মস্তক না তুলিয়াই বলিল,-“চুপ, কথা ক’ওনা, চারে at ACICE ' কাজেই বাধ্য হইয়া অখিলচুদ্রকে আবার নীরব হইতে BDBSDD DBDBB BgS DBBB DBD SDBDB DD tD DBDBDB সময়ের মধ্যেই ভিতরে ভিতরে এক অপরূপ রসে পরিপূর্ণ হইয়৷ এই ছোট মেয়েটার দিকে অবনত হইয়া পড়িতে লাগিল। রায় ংশের ভবিষ্যৎ কুলবধূর চিত্ৰখানি যেন তিনি কল্পনায় এই