পাতা:কুসুমকুমারী নাটক.pdf/২৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कूछ्भंकूभांद्री मार्कक । به ن: সে রাগ মন হতে ক্রমে ক্রমে তিরোহিত হোচ্চে। যা হউক, তাকে দুই একবার বুঝিয়ে দেখবো, প্রবোধ না মানে উপায় নাই, কিন্তু তার জন্যে যে মহিষীকে অসন্তুষ্ট করা, তা আমি তে কখনই পারবে না। দুর হোক, সে কথা পশ্চাৎ বিবেচনা করা যাবে, এখন এ বিষয়ে আর জল্পনার প্রয়োজন নাই । ( নেপথ্যে পদশব্দ ) বোধ হচ্ছে, বয়স্য আসছে। ওর সঙ্গে দু একটা রহস্যের কথা কওয়া যাক । ( বিদুষকের প্রবেশ । ) বিদু। মহারাজের জয় হউক। তবে, এ অসময়ে আমাকে স্মরণ করলেন কেন বলুন দেখি। কিছু শ্ৰাদ্ধ ট্রাদ্ধ পটেছে নাকি ? বজু। বয়স্য তাও বুঝ না, অসময়ে রসময়কে সকলে খুঁজে থাকে। সে যা হউক, বহু দিবস মৃগয়া করা হয় নাই, তা চল দেখি, আজি দুজনে শিকারে যাই । . বিদু মহারাজ এবারে এ শৰ্ম্ম বড় শিকারে স্বীকার করবেন না। ( আপনার প্রতি দৃষ্টি করিয়া ) এর এবারে শিকারে বিকার উপস্থিত, আর দেখুন, আশ্চর্যের বিষয় এই আহারের সময়ে শর্মাকে মনে পড়ে না, কেবল বাগ ভাল্পকের মুখে যাবার সময়েই বয়স্যের আদর বাড়ে। বজু। (হাস্য করিয়া) কেন কেন, তোমার যে জঠরনেল কিছুতেই নিবৃত্তি হয় মা ! এত খাও, তবুও কি তোমার আশ মেটেন ? বিদু। মহারাজ ! এখন হাসি ঠাট্ট রাখুন, বলুন দেখি, এবারে কত দিন আমাকে খাওয়ান নি। মুতন মাগ পেয়ে তো সব ভুলে গেছেন, বিবাহ করলেন, তাতে তো একখানি লুচি ভাগ্যে ঘটলে না, এবার স্কুধু কথায় আর চিড়ে ভিজবে না। বজু। বয়স্য ! এবারে বিবাহ করা অবধি তোমার সঙ্গে দেখা হয় মাই বটে, তাতে তোমার ক্ষতি কি হয়েছে ? যদি খাবার ইচ্ছা হয়েছিল, চাকরদের বল্পেই তো হোতে । এ সংসারে অtহারের দ্রব্যের তে অভাব কিছুই নাই।