পাতা:কুৎসিত হংসশাবক ও খর্ব্বকায়ার বিবরণ.pdf/১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( × ) चभन्न श९गक्टिर्णद्र शृजनौब्र गर्लमांना «नई इका হংসী শাৰক গুলীকে উদ্দেশ করিয়া তাহার মাতাকে ৰলিতে লাগিল, “ষীহাহউক বাছা তোমার বড় সোঁজগগ্য, আহ ! তোমার সকল সন্তান গুলীই দেখিস্তে সুন্দর, কেবল একটি কদাকার, তা কি করিবে, পরমেখর উহার প্রতি প্রসন্ন হন নাই। আমার ইচ্ছা তুমি সকল কৰ্ম্ম পরিত্যাগ করিয়। উহার প্রতি মনোযোগ পূর্বক কিছু মাজ ঘষা কর, তাহ হইলেই তোমার সন্তানকে পরিষ্কার দেখাইবে ।” ংসজননী বলিল, “ এমন অসাধ্য সাধনাও কি হইয়া থাকে, মাজ ঘষা করিলে কি কেহ কখন রূপৰান হয়? আমার ঐ শবকটি দেখিতে কুৎসিত, একথা সভা,কিন্তু উহার স্বভাৰ বড় উত্তম এবং ও মুন্দররপে সাতার দিতে পারে, বোধ হয়, অন্যান্য শাবকদিগের সহিত তুলনা করিলে সুচারু গতি বিষয়ে উহার মত একটিও হইবে না। আমার ৰাছ অনেক দিন ডিম্বের ভিতরে ছিল, এজন্য ত্বাহীর সকল অবয়ব যথা ষোগ্য রূপে হয় নাই, বয়স হইলে ইহার কিছুএত কুরূপ থাকিবে না,কি জানি সে ছোট হইলেও হইতে পারে ” ইহ বলিয়া হংস জননী চঞ্চু দ্বারা উহার গলদেশের অকোমল পালক গুলীকে কোমল এবং চিঙ্কণ করিতে লাগিল, আর কহিল, “ আমি এতই বা ভাবন। করি কেন, আমার এবৎসটি পুংশৰক,স্ত্রী শাবক কুরূপ হইলে পিতা মাতার বড় জ্বালা, বিবাহের জন্য বিস্তর ক্লেশ পাইতে হয়, পুরুষ বাচ্ছার ভাবনা কি ? #াচিয়kথাকিলে বাছ আমার বড় বলবান হইবে,