পাতা:কুৎসিত হংসশাবক ও খর্ব্বকায়ার বিবরণ.pdf/৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(89. ) হাতে স্থৰ্যদেৰ উজ্জ্বলরুপে তাহদের উপর পতিত হইলে চাতক তাহকে বলিল, “ তুমি আমার পৃষ্ঠোপরি আরোহণ কর, আমি তোমাকে বহন করিয়া দূর দেশের হরিদ্বর্ণ যুক্ত অরণ্য মথ্যে লইয়া যাই । কিন্তু খৰ্ব্বকায় জানিত এরূপে মুষিককে পরিত্যাগ করিয়া গেলে প্রাচীন ক্ষেত্রমূষিক অত্যন্ত অসন্তুষ্ট হইবে । - সে মনে ২বলিল নানা আমি এমন কৰ্ম্ম কখনই করিতে পারিব না। পরে ওহে মুন্দরী দয়াল বালিকণ ! আমি তোমার নিকট বিদায় হই । এই কথা । বলিয়া চাতক বিস্তারিত সুৰ্য কিরণে উভূডীয়মান হইল । খৰ্ব্বকায়৷ দুৰ্ব্বল চাতককে অতিশয় দয়া করিক্ত, অতএব তাহাকে নিরীক্ষণ করিতে ২ তাহীর চক্ষু হইতে অশ্রু ধারা বহিতে লাগিল । পক্ষী সবুজ বনে উড়িয়া যাইবার জন্য কিচ কিচ, করিয়া উকিতে লাগিল । খৰ্ব্বকীয়া অতিশয় দুঃখিস্ত উত্তপ্ত স্থর্য কিরণে যাইতে পারিল না। আর ঐ মুষিক গর্তের উপরিস্থিত ভূমিতে কৃষকের বীজ ৰপন করিলে ক্রমে তাহ বাড়িয়া উঠিয়৷ এক বুরুল মাত্র লম্ব হইল, ঐ ছোট মেয়্যাটির পক্ষে ভগ্নস্থ চারাগাছ গুলীকে এক বন স্বরূপ কহিতে হুইবে । এক দিন ক্ষেত্র মুষিক খৰ্ব্বকায়াকে বলিল ও খৰ্ব্বকায়ে! তোমার বিবাহ হইবে, আমার প্রতিবাসী ছুচ৷ তোমারপাণিগ্রহণের কথা বলিয়া পাঠাইয়াছেন। তুমি নিজে অতি ক্ষুদ্র বালিক, এতোমার পরম সৌভাগ্য । এখন বিশেষ মনোযোগ করিয়া তুমি বিবাহ উদ্যোগ কর। পশম এবং রেশমি কাপড় সকল প