পাতা:কৃষিদর্পণ - দ্বিতীয় ভাগ.pdf/৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( తి কৃষিদর্পণ । তথায় পরিপাক পাইয়া যখন প্রত্যাগমন করে তখন তাহ’র কিয়দংশ কিরণবং রেখা দিয়া ভিতরে প্রবেশ করে, তাহতেই ঐ নলী সকল পরিপুষ্ট হইয়া দৃঢ়কাষ্ঠ রূপে পরিণত হয় । , এইরূপ কাষ্ঠের দৃঢ়তার ইতর বিশেষে বৃক্ষ সকল বিভিন্ন প্রকার হয় । কোন বৃক্ষের নলীর ছিদ্র এমত বৃহৎ যে তাহারা কোন কালে পরিপূরিত হয় না এ জন্য ঐ সকল বৃক্ষের কাষ্ঠ অত্যন্ত কমপোক্ত হয়। যেমন শজিন ও আমড়ার কাষ্ঠ। অপর কোন কোন বৃক্ষের নলী এমত পরিপুরিত হয় যে, তাহাতে তাহাদিগের কণ্ঠ নানাগুণ ধারণ করে। কোন বৃক্ষের কণ্ঠ অতিশয় পুরিত হইয়া এমত কঠিন হয় যে উহাকে কিছু দিবস রৌদ্রে শুষ্ক হইতে দিলে এমত ফাটিয়া যায় যে তাঁহাতে কোন কৰ্ম্ম হইতে পারে না, কিন্তু জলে বহুকাল থাকিলেও জম্বারা পচিয়া যায় না। যেমন ঝাউ ও সুন্দরী প্রভৃতি। আর কাহারও কষ্ঠি এমত কোমল প্রকৃতি হয় যে অতি অল্পকাল জলে থাকিলেই পদিয়া যায় ও রৌদ্রে থাকিলে সঙ্কুচিত হইয় পড়ে । যেমন সিমুল কণষ্ঠ অতএব যাহাদিগের কাষ্ঠ রৌদ্রে বা জলে ফাটিয়া বা পটিয়া না যায়, সেই সকল কাষ্ঠই মনুষের অভ্যস্ত প্রয়োজনীয়, যেমন শাল, শেগুণ देस्छjोंग्नि !