পাতা:কৃষিদর্পণ - প্রথম ভাগ.pdf/৮০

কৃষিদর্পণ । १७ দ্বারা পরিপূর্ণ করিয়া তাহার মুখ বন্ধ করিয়। রাখিবে, ইহাজেও এক প্রকার মিশ্রিত সার হইতে পারে । পরে ৫ । ৬ মাস গত হইলে মুখ উদ্‌ঘাটন পুৰ্ব্বক ঐ সার জলে র সহিত গুলিয়া চারার মুলভাগে ঢালিয়া দিবে। এই সার উদ্যান কার্ষ্যে মহোপকারক । গোমুত্রের ন্যায় অপর জন্তুর প্রস্রাবও শস্যের প্রতি উপকার জনক, কিন্তু প্রথমাবস্থায় ইহার তেজ দুঃসহ, চারা ন্ন দিলে জ্বলিরা যাইতে পারে। অতএব উহাকে কিছু দিন কলসে রাখিয়া পচাইবে, পরে ভাহার চতুগুণ জলের সহি ত মিশ্রিত করিয়া ভূমিতে ছড়াইলে মৃত্তিক ত্বরায় উৰ্ব্বর হইয় উঠে । যে ङ्गठ्ठि মৃত্তিক স্বভাবতঃ অণলগা তাহার পক্ষে ঐ সকল জলীয় সার বিশেষ উপযোগী, কারণ তাহ{ পতিত হইবামাত্র মৃত্তিকার অধোভাগে প্রবিষ্ট হইয়। চারার মুল দেশে সংলগ্ন হওয়ায় চার সকল অল্পকালের মধ্যেই তেজস্বী হইয়ণ থাকে । যে ক্ষেত্রের মৃত্তিক। অতি কঠিন তাহার পক্ষে তাদৃশ উপকার দর্শে না । এই চতুৰ্ব্বিধ সারের বিষয় যৎকিঞ্চিদ্বর্ণন করিয়া এক্ষণে কোন সময়ে ও কি প্রকারে উহাদের ব্যবহার করিতে হইবে,ভদ্বিষয় কিঞ্চিদ্বর্ণন করিতে এরত্ত হইলাম। বীজ ব“পন করিবার পূৰ্ব্বে লাঙ্গল দ্বারা ক্ষেত্র কর্ষণ পূৰ্ব্বক সার ছড়াইয় পুনৰ্ব্বার লাঙ্গল ও মই দ্বারা মৃত্তিক মারের সহি ত নিশ্রিত করিয়া এত চাপ দিবে তাহাতে ঐ সার शूर्डिं-' ‘কার অত্যন্ত নিম্নগত না হয় এবং নিত্যস্ত উপরি ভাগে