পাতা:কৃষ্ণকমল গ্রন্থাবলী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/১৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিচিত্ৰবিলাস SoክሳS বিশাখা । আমাদের বাক্য। তবে শুন চন্দ্ৰাননে । বঁধুর সময় হ’ল যাইতে কাননে ॥ বেণুশুনে না ধারিবি ধৈরযের লেশ।। এখনি সাজাই আয়নটিনীর • বেশ ৷ [ রাগিণী মনোহর সাই, তাল লোভ ] আয় আয় বিনোদিনি । বেশ ক’রে বেশ ক’রে দিগো তোরে। তোরে এমনি ক’রে সাজাইব, সে বেশ বারেক হে’রে, যেন মনোহরের * মন হরে ৷ কেন বলি ও তুই শুনিলে সে মোহন বঁাশী, অমনি হবি বনবাসী, তখন বসন ভূষণ রাশি, এসব পড়ে র’বে গৃহান্তরে৷ ( তাল দশকুশী) ধনি। না বাজিতে কানুর বেণু, কুসুমে মাজিয়ে তনু, রতন ভূষণ পরাইব । -( যে অঙ্গে যা সাজে গো )- বেঁধে দিব লোটন খোপা, পৃষ্ঠে দু’লবে দোলন কঁপা, পাশে পাশে কনক চাপা দিব ॥ ১ । নটিনীর = নির্তকীর। ২ । যিনি সকলের মন হরণ করেন তাহার অর্থাৎ কৃষ্ণের। ৩। আমরা এখুনি তোকে সাজাইতে ব্যন্ত কেন, তাহা বলছি, কারণ শুষ্ঠামের বঁাশী শুনলে তুই বেশ ভুষার কথা ভুলে মাৰি।