পাতা:কৃষ্ণকমল গ্রন্থাবলী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩

ਦਕਸ o-aਫ ਜੇ চৈতন্যচরিতামৃত, চৈতন্যচক্ৰোদয় নাটক প্ৰভৃতি প্ৰামাণিক গ্রন্থে কৃষ্ণকমল গোস্বামীর পূর্বপুরুষদের কথা গৌরবের সঙ্গে উল্লিখিত হইয়াছে। এই বংশে কংসারি সেন, সদাশিব কবিরাজ, পুরুষোত্তম এবং কানুঠাকুর, একাদিক্ৰমে এই চারপুরুষই মহাপ্রভুর সাহচৰ্য্য লাভ করিয়াছিলেন। গৌরগণোদেশ-দীপিকায় কংসারি সেনকে রত্নাবলী সখীর অবতার বলিয়া বর্ণিত হইয়াছে। কংসারির পুত্ৰ সদাশিব, সদাশিবের পুত্র পুরুষোত্তম এবং পুরুষোত্তমের পুত্ৰ কানাই ঠাকুর-ই হাদিগকে উক্ত পুস্তকে যথাক্রমে চন্দ্রাবলী সখী ও স্তোক কৃষ্ণ এবং উজ্জল নামক কৃষ্ণসংখ্যার অবতাররূপে গ্ৰহণ করা হইয়াছে । ইহাদের মধ্যে কানাই ঠাকুর বাল্যকাল হইতে নিত্যানন্দ-ভাৰ্য্যা জাহাবাদেবীর দ্বারা প্ৰতিপালিত হইয়া বিশেষ গৌরবান্বিত হইয়াছিলেন। চৈতন্যচন্দ্ৰোদয় নাটকে পুরুষোত্তম ও কানাই ঠাকুর সম্বন্ধে এই কয়েকটি ছত্র পাওয়া যায় :- “শ্ৰীস্তোক কৃষ্ণঃ কমনীয় কান্তিঃ প্ৰশস্তবক্ষঃ সুমুখঃ প্ৰশান্তঃ। স্বভাবসংকীৰ্ত্তন-বিহবলাঙ্গং কৃষ্ণাংশকঃ শ্ৰীপুরুষোত্তমাখ্যাঃ । কৃষ্ণাজ্ঞয়া সরাসায়া কুরুতে মুদা যঃ । তৎ কানুঠাকুরমিহ প্ৰবদন্তি ধীরাঃ শ্ৰীলোজজ্বলং তমধুনা বিরতং ভজামি৷” পুর্বপুরুষগণ