পাতা:কৃষ্ণকমল গ্রন্থাবলী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

VO कद-भव्य5e যে ভাবসাগরের এই অসীমত্ব ধারণা করে। এই শত সহস্ৰ বৎসর ধরিয়া হিন্দুজাতি ভগবানকে পাইবার জন্য অসাধ্য সাধন করিয়াছে, কত তপস্যা, কত কৃচ্ছ, কত উপবাস, দেহকে কতরূপে নিরস্ত করিয়া পঞ্চাগ্নির মধ্যে থাকিয়া, শীতকালে বরফজলে ডুবিয়া এই তপস্যা চলিয়াছে’- , সমস্ত জাতির এই সাধনার ফল চৈতন্যদেব দিয়া গিয়াছেন ; এ পৰ্য্যন্ত ভারতবর্ষ যাহাকে খুজিয়াছে মাত্র, তিনি তঁহাকে পাইয়া দেখাইয়াছেন। রাধার যে চিত্ৰ কৃষ্ণকমল আঁকিয়াছেন তাহা চৈতন্য প্ৰভুৱই জীবনের সরস পদ্যানুবাদ। চৈতন্যপ্রভুর জীবন উন্নত প্ৰেম-স্বর্গের ভ্রান্তি বা স্বপ্নের লীলা ; তিনি মেঘ দেখিয়া তেমনই কাতর কণ্ঠে র্তাহার কৃষ্ণকে আত্মনিবেদন করিয়া বিলাপোক্তি করিয়াছেন, তমালকে আলিঙ্গন করিয়া সজলচক্ষে মিলনানন্দ উপভোগ করিয়াছেন ; এই দুল্লভ প্ৰেম বাঙ্গালীরা চাঙ্গুস করিয়াছিল, তাই যখন কৃষ্ণকমলের রাধা তমাল তরুটি দেখিয়া সখী দিগকে বলিতেছেন, “ঐ আমার কৃষ্ণ দাড়িয়ে আছেন

  • ख्ाभाइ cश्। खाद्य झ्'a ऊद्धि আমি যে আর চলতে নারি”

তখন অপ্ৰাকৃত কল্পনা বাস্তব সত্যের আকার ধারণ করিয়া শ্ৰোতাদিগকে ভুলাইয়াছে। যে মৃদঙ্গ এককালে গঙ্গাতীরে বৈকুণ্ঠের বার্তা ঘোষণা করিয়াছিল, যে বঁাশীর সুর বাঙ্গালীর মৰ্ম্মকথা গান করিয়াছিল- যে কীৰ্ত্তন বঙ্গদেশের পথে ঘাটে যেন মহাপ্রভুর ছবি ছড়াইয়া যাইত, এখন সেই মৃদঙ্গ থামিয়াছে, সেই বাদকদের উন্মাদনাময় করহ্মেপে আর হৃদয়ে ভক্তি জাগিয়া উঠে না, সে করতালের দ্বারা তাল রক্ষা, কিঙ্কিণী ঝঙ্কার,-সেই কলম্বন বংশীর আহবান আর বাঙ্গালীকে ta' tvg-fres oन वित्र छजिब्रां ब्रिांgछ