পাতা:কৃষ্ণকমল গ্রন্থাবলী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৪৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অনুপ্ৰাস 8念 চেষ্টা করিয়াছেন। তঁহাদের অনুপ্ৰাস লইয়া অনেক পণ্ডিত পরিহাসরসিকতার অবতারণা করিয়াছেন। তঁহাদিগকে সংখ্যাতীত প্ৰণিপাত, জানাইয়া আমি একটি কথা জিজ্ঞাসা করিতে চাই, এই বাঙ্গলকবিদের অনুপ্রাসের জোরটা কোথায়, তাহা তাহারা সন্ধান করিবার সুযোগ পাইয়াছেন কি ? শ্ৰদ্ধাস্পদ রবীন্দ্ৰবাবু কবিদের এই অনুপ্রাস দেওয়া সম্বন্ধে লিখিয়াছেন :- “সঙ্গীত যখন বর্বর অবস্থায় থাকে, তখন তাহাতে রাগরাগিণীর যতই অভাব থাক, তাল-প্রয়োগের খচমচ কোলাহল যথেষ্ট থাকে। সুরের অপেক্ষা সেই ঘন ঘন সশব্দ আঘাতে অশিক্ষিত চিত্ত সহজে মাতিয়া উঠে । একশ্রেণীর কবিতার অনুপ্রাস সেইরূপ ক্ষণিক ত্বরিত সহজ উত্তেজনার ফল । সাধারণ লোকের BD CDD DB DBDDBD DBDDB DBD DBDB DB DBD DDS দাশরর্থী, গোবিন্দ অধিকারী প্ৰভৃতি অপরাপর লেখকদের কথা আমি ছাড়িয়া দিতেছি, তাহদের কথা এখানে অপ্রাসঙ্গিক হইবে। কিন্তু এই সম্প্রদায়ের লেখকদের মধ্যে কৃষ্ণকমল অতি বিশিষ্ট সফলতা লাভ করিয়াছিলেন, তাহাকেই আমরা এক্ষেত্রে এই শ্রেণীর লেখকদের অগ্ৰণী মনে করি, সুতরাং ইহার ভাষা আলোচনা করিলে এই অনুপ্রাসের রীতি সম্বন্ধে অনেক কথা পরিষ্কার হইবে। কৃষ্ণকমল একজন সঙ্গীতাচাৰ্য্য ছিলেন। তিনি সংস্কৃত শাস্ত্ৰে যেরূপ অগাধ পাণ্ডিত্য লাভ করিয়াছিলেন, সঙ্গীত বিস্তায়ও তদ্রুপ পারদর্শী হইয়াছিলেন। বৃন্দাবনে তিনি এক সঙ্গীতাচার্থ্যের নিকট রীতিমত শিক্ষা লাভ করিয়াছিলেন। তাহার DB BBBB DBDDBD DBD D BDBDBD DBLDB DBDD DDS ब्रौवबांबूब अलवा “বর্বর অবস্থা” নহে