পাতা:কৃষ্ণকমল গ্রন্থাবলী - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

68 कद-भgव्य9ना নিরর্থক ; কিন্তু অনুপ্রাসের বন্যার মুখে অমন কত একার উকার স্থানে অস্থানে ভাবিয়া বেড়ায় তাহাতে কাহারো কিছু আসে যায় না। “আমাদের যাত্রায় ও পাঁচালীর গানে ঘন ঘন অনুপ্ৰাস ব্যবহারের প্ৰথা আছে। সে অনুপ্রাস অনেক সময় অর্থহীন এবং ব্যাকরণ বিরুদ্ধ।” সবুজ পত্র, ১ম বর্ষ, দ্বিতীয় সংখ্যা ৮৯-৯০, পৃঃ । প্ৰথম ছত্রের ‘ক্ষণের” পরিবর্তে “ক্ষণ” থাকিলে অর্থবোধ সহজ হইত না, ব্যাকরণানুসারেও তাহা সিদ্ধ হইত না, সামঞ্জস্য রাখিবার জন্য পরবর্তী ইক্ষণ’ ও ‘রক্ষণ’ ‘এ’কারযুক্ত হইয়াছে। পন্তে এই রকম ব্যবহার চলিতে পারে। কিন্তু রবীন্দ্ৰ বাবুর গন্তে "কমলেক্ষণ এবং রক্ষণ শব্দটাতে” কথাটার মধ্যে শব্দ দুইটির স্থলে “শব্দটা” লেখা যে ব্যাকরণ মতে একটু বেহিসাবী হইয়াছে।--তাহা তিনি অবশ্য স্বীকার করিবেন। এই সকল অসুপ্ৰাস মাঝে মাঝে চেষ্টা DDD BD DDBD DDD DBB DBDBS BBD DBu TuBD করিয়াছেন সন্দেহ নাই, কিন্তু চারিটি “ক্ষণ” শব্দের যে অন্ততঃ তিনটির পৃথক অর্থ আছে, তাহা দেখাইবার একটা বাহাদুরী আছে। কোন কোন স্থানে অনুপ্ৰাস অনায়াসে আসিয়া সুন্দর হইয়াছে, কোথায়ও তাহা চেষ্টা করিয়া আনাতে পাদ-ললিত্যের ক্ষতি হইয়াছে, কিন্তু BDBBD DBD DDB DBDB S BB DBDDBDDB DDBBS DDDB মাঝে মাঝে একটু বাড়াবাড়ি হওয়া স্বাভাবিক, নূতন আবিষ্কারকে লোকে একটু বাড়াইয়া দেখিয়া থাকে, তার পর, পড়িতে গেলে যে পদটা চোখে ঠেকে গানে সেগুলি বেসুরো শোনায় না। সর্বদাই মনে । রাখিতে হইবে যে এ গুলি গান। রাধা-কৃষ্ণের দোলমঞ্চের নিকট দাড়াইয়া চোখ মুখ আবিরে রঞ্জিত করিয়া, কুকুম ও তুলসীপত্ৰবাহী সুগন্ধ সমীর ও আকাশ ফাগের ছটায়