কৃষ্ণকর্ণামৃতং । >((t বক্ষঃস্থলে চ বিপুলং নয়নোৎপলে চ মন্দস্মিতে চ মৃদুল মদজল্পিতে চ | o নম্বধুনৈব তং দ্রক্ষ্যসি ক্ষণং ধৈর্য্যং কুৰ্ব্বিতি পুনস্তাভি: প্ৰবোধিতায়াঃ - অহে! তুমি এখনই তাহাকে দেখিতে, পাইবে, ক্ষণকাল ধীর হও,এই বলিয়া পুনর্বার সর্থীদিগের কর্তৃক প্রবেtধিত স্ত্রীরাধার সলালস বাক্য অনুবাদ পূর্বক কহিলেন,— যদুনন্দনঠাকুরের পদ্য । তারে তুমি । সখীর প্রবোধ পাঞা, লালসা বাঢ়িল হিয়া, তাতে কহে অতিমিষ্ট বাণী ॥ ৬৫ ॥ সখি ! হে, কৃষ্ণ নবকিশোরশেখর । সুবিলাস মহানিধি, রসে নিরমিল বিধি, কবে দেখি জুড়াব অন্তর ॥ ধ্রু ॥ বক্ষঃস্থল পরিসর, দর্পণ স্থছটাধর, তরুণীর হিয়া লোভে যাতে । সুশীতল সুকোমল, অনঙ্গের তাপ হর, কবে আমি আলিঙ্গিব তাতে ॥ - তৈছে নীলোৎপলদ্বয়, পরম বিদীর্ণময়, অতিদীর্ঘ অতি সুচাপল । কমল উপরে যেন, নাচে খঞ্জরীট হেন, কবে শোভা দেখিব তরল ॥ তৈছে মৃদুমন্দ হাস, পুষ্পগুচ্ছ পরকাশ, সদাই প্রসন্ন মুখচন্দ্র । কবে নিরখিয়া আমি, জুড়াইব দুনয়ানি, কবে অ’াখি ভাঙ্গিবেক অন্ধ ॥ বচনে মৃদ্ভূত। হেন, অমৃত উগরে যেন, অৰ্দ্ধ বাণী শ্রবণে পশিলে । কুল ছাড়ে কুলবর্তী, সদা হয় উনমতি, কবে তা শুনিব শ্রীতিমূলে ॥ ( ২১ )
পাতা:কৃষ্ণকর্ণামৃতম্.djvu/১৬৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।