কৃষ্ণকর্ণামৃতং । ১৬৪ । শিশুরেষ শীতলবিলোললোচনঃ । মৃদুলস্মিতাদ্র বদনেন্দুসম্পদা – ms++ ৰতো মদীয়ানাং স্বসম্মুখস্থ শ্রীরাধাললিতদেীনাং হৃদয়মেতম্নোক্রহীতাদিনাস্বাস্তকোপঃ স্বপ্রশ্নশ্রবণাৎ যন্ম দুলক্ষিতং তেনাদ্রে যোবদনেন্দু স্তস্য মাস্থয়িতং মাহ থেত্যাদি ন পারয়েহহমিত্যাদি প্রেমোক্তিকৌমুদীরূপয়া সম্পত্তিয় মদয়স্নানন্দয়ন, বিগাহতে ব্যাপ্নোতীত্যৰ্থ । তদৃষ্ট, মম হৃদয়ঞ্চ কীৰ্দুক, পশুপালবালানাং গোপকিশোরীণাং পরিষদং বিভূষয়তীতি। তথা তৎসভৈৰ বিভূষণং মস্যেতি বা । তয় বেষ্টিতো বভাবিত্যৰ্থ । অগ্রে রাধাপয়োধরেত্যাদে ধেনুপালদয়িতাস্তেন স্থলীত্যাদেী তথা বর্ণিতত্বাৎ প্রেমবৈবশ্যেন বালাপরিযদিতি বক্তব্যে বালপরিষদিত্যুক্তিঃ । যদ্বা। পশুপালানাং বালা যস্যাং স পশুপালবালা সা চাপে পরিষচেতি কৰ্ম্মধারয়ে পুম্বাবঃ স্তু কিম্বা। তদ্বtল শীতল, সেই এই কিশোর শ্ৰীকৃষ্ণ সকলের এবং বিশেষতঃ আমাদিগের অর্থাৎ স্বসম্মুখস্থ স্ত্রীরাধা ললিতাপ্রভৃতির হৃদয়ে “তহে ! আমাদিগকে ইহাই বল’ ইত্যাদি বাক্যে শ্রবণাদি নানাভাবে শ্ৰীকৃষ্ণ আদ্র বদন হইয়া “তোমরা অসূয়া করিও যদুনন্দনঠাকুরের পদ্য । পশুপাল নারীগণ, ভূষণ যে মনোরম, হেন মানে নীলমণি যেন । নায়ক সোসর শোভা, যাতে হয় চিত্ত লোভা, মোর হিয়া ব্যাপ্তে রস তেন ॥ শীতল লোচন ততে, সদাই করুণ। যাতে, সেই নেত্র ব্যাপ্ত হৈল হিয়া । তিন শ্লোক মান্য কহি, কৃষ্ণবর্ণে সুখ পাই, মোর প্রাণ এসব কহিয়া ॥ কৃষ্ণ কহে ঋণী আমি, এই আদি সুধীবাণী, তাতে গোপী ঈর্ষ্য পঙ্ক ক্ষালে। বিলাস লালসা পুনঃ,নদী উচ্ছলিতে দুন, লোউ বাড়ে কৃষ্ণের অন্তরে ॥
পাতা:কৃষ্ণকর্ণামৃতম্.djvu/১৭৬
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।