পাতা:কৃষ্ণকান্তের উইল-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/১৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>ર 8 - কৃষ্ণকাস্তের উইল পৃ. ৫২, পংক্তি ২৮, “রটনাকৌশলময়ী কলঙ্ককলিতকণ্ঠা" কথা ছুইটির স্থলে “রটনাকৌশলপল্পকলঙ্ককলিতকণ্ঠ” ছিল। - পূ. ৫৫, পংক্তি ১৮, “আমাদের পাঠিকারা” কথা দুইটির স্থলে “আমরা” এবং ১৯ পংক্তিতে “করিতেন” স্থলে “করিতাম” ছিল। পৃ. ৫৮, পংক্তি ১৪, “আমার বড় পীড়া হইয়াছে।” এই কথা কয়টির পরে ছিল— খণ্ডর শাশুড়ী আমার পীড়ার কথায় মনোযোগ করেন না। কোন চিকিৎসা পত্র করেন न-नौञ्जाब कशों স্বীকারই করেন না। - পৃ. ৫৮, পংক্তি ১৬, “পীড়ার কথা বলিও না” এই কথাগুলির পরে ছিল— তাহ হইলে আমাকে অনেক লাঞ্ছনা ভোগ করিতে হইবে পৃ. ৫৯, পংক্তি ৩, “এত অবিশ্বাস " কথা দুইটির স্থলে ছিল— আমি কেবল ভ্রমরের জন্য এ তুযায় দগ্ধ হইতেছি, নিবারণ করি না। তবু ভ্রমরের এই ব্যবহার ?—এই আবিশ্বাস ! - পৃ. ৫৯, পংক্তি ৮, এই পংক্তির পরে ছিল— গোবিন্দ্রলালের প্রধান ভ্রম যাহা, তাহা উপরে দেখাইয়াছি। তাহার মনে মনে বিশ্বাস, সংপথে থাকা ভ্রমরের জন্ত, তাহার আপনার জন্য নহে। ধৰ্ম্ম পরের হুখের জন্য, আপনার চিত্তের নির্খলতা সাধন জন্য নহে ; ধৰ্ম্মাচরণ ধৰ্ম্মের জন্য নহে, ইহা ভয়ানক ভ্রাস্তি । যে পবিত্রতার জন্য পবিত্র হইতে চাহে না, অন্ত কোন কারণে পবিত্র, সে বস্তুত: পবিত্র নহে। তাহাতে এবং পাপিষ্ঠে বড় অধিক তফাৎ নহে। এই ভ্ৰমেই গোবিন্দলালের অধঃপতন হুইল । পু: ৬১, পংক্তি ৪, "বুঝিয়া" কথাটির পরিবর্তে “গোবিন্দলালের মুখে শুনিয়া” ছিল। পংক্তি ১০, “পুণ্যাত্মাও” স্থলে “পাপিষ্ঠ" ছিল। পু. ৬২, পংক্তি ৬, “ৰ্তাহার সঙ্গে ছুটলেন।—” কথা কয়টির পরে ছিল— মনে মনে স্থির সংকল্প অঙ্ক কৃষ্ণকাস্তকে সংহার করিয়া গৃহে প্রত্যাগমন করিবেন। পু. ৬৪, পংক্তি ২৬, “ভো ভে7,” কথা দুইটি ছিল না। পু. ৬৫, পংক্তি ৪, “সে কথা বলিবার" কথা কয়টির পরিবর্তে ছিল— যে কথা অৰ্দ্ধেক মাত্র বলিতে হইত, আর অৰ্দ্ধেক না বলিতেই বুঝা যাইত, এখন সে কথা উঠিয়া গিয়াছে। যে কথা বলিবার - - পু. ৬৭, পংক্তি ১৪, “ইচ্ছামত” স্থলে “যথেচ্ছা" ছিল ।