পাঠভেদ ১২৫ পৃ. ৬৭, পংক্তি ১৬, “ক্ষমা কর।” কথা হুইটির পর পুনরায় “ক্ষমা কর।” কথা দুইটি झेिल । পূ. ৬৭, পংক্তি ২৩-২৪, “চৌকাঠ বাধিয়া পড়িয়া মূৰ্ছিত হইল।” এই অংশের পরিবর্তে ছিল— দ্বারদেশে মূৰ্ছিত হুইয়া পড়িয়া গেল। পৃ. ৭৩, পংক্তি ১৭, “দেবতা সাক্ষী" কথা দুইটির পূৰ্ব্বে ছিল— Y একদিন তুমি বলিবে—আবার দেখিব, ভ্রমর কোথায় ? পূ. ৮০, পংক্তি ১৮, “নিৰ্ব্বোধ” স্থলে “হনুমান” এবং পংক্তি ২২, “অবতার" স্থলে “বাঙ্গাল” ছিল। পূ. ৮৪, পংক্তি ২১-২২, এই পংক্তি দুইটির স্থলে ছিল— T foll—so---|--|3– নি। জশ-শরে কেন ? পৃ. ৮৬, পংক্তি ৪, “গায়কের” স্থলে “বৃদ্ধের" ছিল। পু. ৯৯, পংক্তি ২৫-২৬, “র্তাহার পত্নী অতি” কথা কয়টির পূৰ্ব্বে ছিল— তিনি তাহা আপন পত্নীর নিকট গোপনে বলিয়াছিলেন । পু. ১১০, পংক্তি ২০, “কালে মেঘ শাদ হইল—” কথাগুলির পরে ছিল— পৃথিবী আলোকের হর্ষে খাসিয়া উঠিল—যেন কিছুই হয় নাই পৃ. ১১৪, পংক্তি ১৬:২৮, এই পংক্তি কয়টির স্থলে ছিল— গোবিন্দলাল উঠিলেন। উদ্যান হইতে অবতরণ করিয়া বারুণীর ঘাটে আসিলেন। বারুণীর ঘাটে আসিয়া সোপান অবতরণ করিলেন । সোপান অবতরণ করিয়া জলে নামিলেন । জলে নামিয়া, স্বৰ্গীয় সিংহাসনারূঢ় জ্যোতিৰ্ম্ময়ী ভ্রমরের মূৰ্ত্তি মনে মনে কল্পনা করিতে করিতে ডুব দিলেন। . পরদিন প্রভাতে, যেখানে সাত বৎসর পূৰ্ব্বে তিনি রোহিণীর মৃতবং দেহ পাইয়াছিলেন, সেইখানে তাহার মৃতদেহ পাওয়া গেল । পৃ. ১১৫, পংক্তি ২, “ভাগিনেয় শচীকান্ত" কথা দুইটির পূৰ্ব্বে "অপ্রাপ্তবয়” কথাটি ছিল ।
পাতা:কৃষ্ণকান্তের উইল-বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.djvu/১৩১
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।