পাতা:কেদার রাজা - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(कॉमें दूध ፵ዓ মেয়েটি নম্নসুরে বললে, ধাপঞ্জীকেদার চমকে উঠলেন। কখনো বৌটি তাঁর সঙ্গে কথা বলেনিতা ছাড়া ওর মুখের ড্রাকটি তার বড় ভাল লাগলো। শরতের চেয়ে ও বৌটিল্প বয়েস কম। কেদার বললেন--কি ? --টাকা তো জোগাড় করতে পারিনি। আজও, কলাই বিস্ত্রী না করে টাকা দিতে পারবো না । কেদার দ্বিরুক্তি না করে সেখান থেকে উঠলেন । ওর মুখেয়ু “বাপুজী” ড্রাকের পর আর কখনো তাকে কড়া তাগাদ করা চলে ? অল্প এক বাড়ী গিয়ে দেখলেন, তাদের বাড়ী শুদ্ধ সব ম্যালেরিয়ু জ্বরে পড়ে। শুধু যোগের সম্বন্ধে নানা প্রশ্ন জিজ্ঞেস করে সেখান থেকে তিনি বিদায় নিলেন । পথে বোল! বেশি হয়েছে ; এক দিনের পক্ষুে যথেষ্ট বিধায়কৰ্ম্ম কল্প। DBBYSgg guDuD BBD BDBiiu DDJSiLuDuu BBDB S DBDDBD DDD সড়কে উঠেছেন, এমন সময় একজন বুদ্ধের সঙ্গে দেখা হোল: { বৃদ্ধ লোকস্ট্রর পরনে আধ্যময়লা থান, গায়ে চাদৱ, হাতে একটা বড় কেম্বিসের ব্যাগ। তাঁকে দেখে লোকটি জিজ্ঞেস করলে, হঁয়া মশাই, গড়শিবপুর যাবো কি এই পথে ? -গড়শিবপুরে কোথায় যাবেন ? -- ওখানকার প্লাজ বাড়ীর অতিথিশালা, “অ’ ছে-শুনলাম, সকলে । বললে। অনেক দূর থেকে আসছি, অতিথিশালায় গিয়ে আজ অ্যাস २* १}* ! ! -গড়শিবপুরের রাজবাড়ী ? কে বলে দিয়েছে? আচ্ছ, চলুন নিয়ে যাই, আমার সঙ্গে চলন কেদারের বাড়ীর অতিথিশালা পূৰ্ব্বপুরুষদের অমল থেকেই আছে